মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরী কিসিঞ্জার বলেছিলেন, ইউক্রেনকে ভূখন্ড ছেড়ে দিয়ে তবেই রাশিয়ার সাথে আলোচনায় আসতে হবে। তার সেই পরামর্শ উড়িয়ে দিয়েছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলনস্কি। এখন কিসিঞ্জারের সেই ফর্মুলাতেই দুই দেশের মধ্যে শান্তি আলোচনার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রও আগের অবস্থান ছেড়ে এখন সঙ্কট সমাধানে আগ্রহ দেখাচ্ছে।
রাশিয়ান বাহিনী এখন পূর্ব ইউক্রেনের প্রধান শহর সিভিয়েরোডোনেটস্কের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করছে। শহরটির ভয়ঙ্কর রাস্তার লড়াইয়ের সাথে, পশ্চিমা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে, রুশ সেনার পরবর্তী লক্ষ্য হতে চলেছে সেøাভিয়ানস্ক শহর। ইউক্রেন অভিযানে রাশিয়া এখন সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনও তার আগের অবস্থান থেকে সরে এসে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের ওপর জোর দিচ্ছেন। এ প্রেক্ষিতে রাশিয়াও আলোচনায় প্রস্তুত বলে জানিয়েছে।
ইউক্রেনের পূর্বে একটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর সিভিয়েরোডোনেটস্কে সর্বশেষ লাভের বিষয়টি নিশ্চিত করে, লুহানস্ক আঞ্চলিক গভর্নর সের্হি হাইদাই বুধবার বলেছেন যে, রাশিয়া শহরের ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করেছে।
‘দুর্ভাগ্যবশত, আজ, রাশিয়ান সৈন্যরা শহরের বেশিরভাগ নিয়ন্ত্রণ করছে,’ হাইদাই বলেছেন, ‘কিছু ইউক্রেনীয় সৈন্য আরও সুবিধাজনক, পূর্ব-প্রস্তুত অবস্থানে ফিরে গেছে।’
সুর নরম করে এখন রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনা চায় যুক্তরাষ্ট্র : পূর্ব ইউরোপে যুদ্ধ ক্রমবর্ধমান হওয়ার সাথে সাথে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের জন্য ইতালির শান্তি পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন বাড়িয়েছে। জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড মঙ্গলবার একটি প্রেস কনফারেন্সে ভাষণ দিয়ে বলেছেন যে, ওয়াশিংটন বিদ্যমান ইউক্রেনীয় সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য করা সমস্ত প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে। ‘আমরা ইউক্রেনীয় জনগণের জন্য একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান অর্জনের জন্য সমস্ত প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করি যা তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য। এবং ইতালীর প্রস্তাবটি সেই উদ্যোগগুলোর মধ্যে একটি যার মাধ্যমে আমরা অবশ্যই এই ভয়ঙ্কর যুদ্ধ এবং ইউক্রেনের উপর ভয়াবহ হামলার একটি উপসংহার দেখতে চাই।’
খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের সমাধানের জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে চার দফা শান্তি পরিকল্পনা পেশ করেছে ইতালি। বেসামরিক নাগরিকদের সরে যাওয়ার জন্য একটি মসৃণ পথের অনুমতি দেয়ার জন্য এবং ইউক্রেনে দীর্ঘমেয়াদী শান্তির দিকে পরিচালিত করবে এমন একটি বিস্তৃত যুদ্ধবিরতির পরিবেশ তৈরি করার জন্য এই পরিকল্পনাটি একটি স্থানীয় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। যাইহোক, রাশিয়ান সরকার ইতালির শান্তি পরিকল্পনার সমালোচনা করেছে এবং এটিকে ‘অ-গুরুতর’ বলে অভিহিত করেছে। এর আগে ২৬ মে, রাশিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ দাবি করেছিলেন যে, উল্লিখিত শান্তি পরিকল্পনার প্রস্তাবকারীদের ইউক্রেনের চলমান সঙ্কটের ইতিহাস সম্পর্কে কোনও জ্ঞান নেই।
‘দিন বা সপ্তাহের মধ্যে’ ডনবাস হারাবে ইউক্রেন : জার্মানির অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল রোল্যান্ড ক্যাটার বিশ্বাস করেন যে, ইউক্রেন দিন বা সপ্তাহের মধ্যে পুরো ডনবাসের নিয়ন্ত্রণ হারাবে। ‘আমার ধারণা আছে যে রাশিয়া গত কয়েকদিন এবং সপ্তাহে তার কৌশল পরিবর্তন করেছে। তারা ডনবাসে একটি সুস্পষ্ট লক্ষ্য নির্দিষ্ট করেছে এবং সেখানে তার বাহিনীকে নিয়োগ করেছে,’ ক্যাটার বলেছেন। তিনি জোর দিয়েছিলেন যে, রাশিয়ান সশস্ত্র বাহিনী বর্তমানে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে রয়েছে, যারা কার্যত ইচ্ছা করেই কিয়েভকে ছেড়ে দিয়েছে। কারণ, সেখানে তাদের কোন স্বার্থ নেই।
রাশিয়াকে আরো শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি পুতিনের : রাশিয়া একটি দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে তার শক্তি এবং সার্বভৌমত্ব গড়ে তুলবে, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন শিশুদের সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক দিবসে একটি ভিডিও ভাষণে বলেছেন, যা বুধবার বলশোই থিয়েটার ইভেন্টে প্রদর্শিত হয়েছিল। পুতিন অভিভাবক, শিক্ষক এবং ছাত্রদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। ‘আপনি একটি খুব গতিশীল সময়ে বাস করছেন এবং বেড়ে উঠছেন যখন বিশ্ব পরিবর্তিত হচ্ছে, এবং এটি দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে, এই জটিল বিশ্বে, রাশিয়া শুধুমাত্র তার শক্তি, স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করবে,’ পুতিন আশ্বাস দেন।
ইউক্রেনের এসইউ-২৫ যুদ্ধবিমান, এমআই-৮ হেলিকপ্টার ভূপাতিত : গতকাল রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মেজর-জেনারেল ইগর কোনাশেনকভ বলেছেন, রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী ডোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিকের একটি ইউক্রেনীয় এসইউ-২৫ গ্রাউন্ড অ্যাটাক প্লেন এবং খারকভের কাছে একটি এমআই-৮ হেলিকপ্টার ভূপাতিত করেছে।
এছাড়াও, রাশিয়ান বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী খারকভ অঞ্চলে মালায়া কামিশেভাখা এবং কামেনকার বসতিগুলির উপর স্মারচ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেমের দুটি ইউক্রেনীয় রকেটকে বাধা দিয়েছে, জেনারেল বলেছেন। রাশিয়ান বিমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা ডোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিকের গোরলোভকা, গোলমোভস্কি, ইয়াসিনোভাটায়া এবং ভারভারভকা, খারকভ অঞ্চলে মালিয়া প্রোখোদি ও নোভায়া গনিলিতসা এবং খেরসন অঞ্চলের পিয়াতিখাটকার সম্প্রদায়ের কাছে সাতটি ইউক্রেনীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে, জেনারেল বলেছেন।
শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : রাশিয়া ইউক্রেনের সাথে আলোচনার জন্য উন্মুক্ত এবং চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য যা শান্তির দিকে পরিচালিত করবে, রাশিয়ার ফেডারেশন কাউন্সিলের (উচ্চ পার্লামেন্ট হাউস) স্পিকার ভ্যালেন্টিনা মাতভিয়েনকো মঙ্গলবার মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপে নুসির সাথে এক বৈঠকে বলেছেন। ‘আমরা আলোচনার জন্য উন্মুক্ত। আমি আপনার অবস্থান সম্পূর্ণভাবে শেয়ার করি যে কূটনৈতিক, শান্তিপূর্ণ সমাধান প্রয়োজন। তবে এর জন্য উভয় পক্ষের ইচ্ছাশক্তি প্রয়োজন। আমরা আবারও বলছি যে আমরা আলোচনার জন্য প্রস্তুত, কিন্তু আমরা কিয়েভের কাছ থেকে কোন প্রতিক্রিয়া দেখি না,’ তিনি বলেন।
তিনি বলেন, ‘দুঃখের বিষয়, আমরা পর্যাপ্ত সাড়া পাইনি। এবং যখন ইউক্রেন বলেছিল যে, তারা একটি পারমাণবিক শক্তি হতে চায় এবং যখন আমরা দেখলাম যে তারা কীভাবে আক্রমণাত্মক অস্ত্রে প্লাবিত হচ্ছে, জেনেছি যে, তারা ডোনেৎস্কে তৃতীয় সশস্ত্র হামলার পরিকল্পনা করছে। এবং লুহানস্ক অঞ্চলে, স্বাভাবিকভাবেই, আমাদের অন্য কোন উপায় ছিল না, আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য অন্য কোন বিকল্প ছিল না।’
নাগরিকদের মৃত্যুমুখে ঠেলে দিচ্ছেন, জেলেনস্কির বিচার করতে চায় ডিপিআর : এতদিন ধরে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আসলেও এখন আর আসল সত্য ঢেকে রাখতে পারছেন না ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। আমেরিকার স্বার্থ হাসিলের জন্য তিনি তার দেশের নাগরিকদেরকে মৃত্যু মুখে ঠেলে দিয়েছেন। এ কারণে তার বিচার করতে চায় ডোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিক (ডিপিআর)। মঙ্গলবার নিউজম্যাক্স টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি নিজেই স্বীকার করেছেন, ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রায় ৬০ থেকে ১০০ জন প্রতিদিন মারা যাচ্ছে। আহত হচ্ছে ৫ শতাধিক। যদিও জাতিসংঘ বলে আসছে প্রকৃত সংখ্যা আসলে অনেক বেশি। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, এতো সেনা নিহত হচ্ছে জেনেও কেন তিনি সাধারণ মানুষকে যুদ্ধ করতে বাধ্য করছেন?
প্রসঙ্গত, ইউক্রেনে এমনিতেই সবার জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। রাশিয়ার অভিযান শুরুর পর থেকে তরুণদের সাথে সাথে বৃদ্ধ এমনকি অপ্রাপ্তবয়স্কদেরও জোর করে সামরিক বাহিনীতে ভর্তি করা হচ্ছে। একই সময়ে, শহরের স্কুলগুলোতে বোমা ভীতি বা বিমান হামলার মহড়া অনুশীলন করা হচ্ছে। বিবিসি জানিয়েছে, এমনকি পেনশনভোগীদেরকেও কিয়েভের বাইরের বনভূমিতে সপ্তাহান্তে মহড়ায় যোগ দিতে বাধ্য করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, জেলনস্কি মূলত আমেরিকার ক্রীড়ানক হিসাবে কাজ করছেন। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বাইডেনকে একসাথে দুই পরাশক্তি চীন ও রাশিয়াকে মোকাবেলা করতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের একার জন্য কাজটি খুব কঠিন। যার ফলে রাশিয়াকে দমনের জন্য তিনি ইউক্রেনকে ব্যবহার করেছেন যাতে তিনি ইউরোপের সমর্থন নিতে পারেন। বাইডেন নিজেই স্বীকার করেছেন যে, তার লক্ষ্য রাশিয়াকে পঙ্গু বানিয়ে দেয়া যাতে তারা আর মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। তিনি পুতিনকে ক্ষমতাচ্যূত করার কথাও বলেছেন। তার উস্কানিতেই জেলেনস্কির ইউক্রেন তুলনায় বহুগুণে শক্তিশালী রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। এতে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের জয়-পরাজয় যাই হোক, ধ্বংস হচ্ছে ইউক্রেন।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ডোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিকের অ্যাসেনিয়র আইন প্রণেতা বুধবার বলেছেন যে, রাশিয়া-সমর্থিত অঞ্চলটি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে যুদ্ধাপরাধী হিসাবে বিচার করতে চায়। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসের সাথে কথা বলার সময়, ইয়েলেনা শিশকিনা বলেছেন যে, ডিপিআর সেই আইন প্রণেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনবে যারা ২০১৪ সাল থেকে ইউক্রেনের নেতৃত্ব দিয়েছিল, যখন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ক্রিমিয়াকে সংযুক্ত করেছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে জেলেনস্কি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট ওলেক্সান্ডার তুর্চিনভ এবং প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পেট্রো পোরোশেঙ্কো।
ন্যাটো ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ’ শুরু করেছে : একজন বিশিষ্ট রাশিয়ান রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন উপস্থাপক দাবি করেছেন যে, ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমা অস্ত্র সমর্থনের কারণে ইতিমধ্যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছে। রসিয়া ১ টিভির উপস্থাপক ওলগা স্কাবেয়েভা বলেছেন যে, ইউক্রেনে রাশিয়ার তথাকথিত বিশেষ সামরিক অভিযান শেষ হয়েছে এবং ‘একটি সত্যিকারের যুদ্ধ শুরু হয়েছে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ’। তিনি যোগ করেছেন যে, মস্কোকে এখন ন্যাটো দেশগুলিকে কভার করার জন্য ‘অসামরিককরণ’ এর লক্ষ্য প্রসারিত করতে হবে।
তার প্রোগ্রাম ৬০ মিনিটের সোমবারের সংস্করণে, স্কাবেয়েভা বলেছেন, ‘এটি স্বীকার করার সময় এসেছে, সম্ভবত, ইউক্রেনে রাশিয়ার বিশেষ অভিযান এখন শেষ হয়েছে এই অর্থে যে একটি সত্যিকারের যুদ্ধ শুরু হয়েছে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। শুধু ইউক্রেন নয়, পুরো ন্যাটোকে সামরিক শাসনে বাধ্য করা হচ্ছে।’ তিনি বলেছিলেন যে, ডনবাসে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের দ্বারা আমেরিকান এম ৭৭৭ হাউইটজার ব্যবহার তাকে এই উপসংহারে নিয়ে গিয়েছিল। সূত্র : দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট, নিউজউইক, বিবিসি, তাস, দ্য গার্ডিয়ান, নিউজ রিপাবলিক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।