Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১, ২৭ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

নিষেধাজ্ঞা তুললে খাদ্য রপ্তানি করতে পারে রাশিয়া

রাশিয়ার তেল আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিতে ব্যর্থ ইইউ এরদোগান-পুতিন ফোনালাপ : তুরস্কে গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরু পশ্চিমারা ইচ্ছাকৃতভাবে ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়েছে রাশিয়া এশিয়

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩১ মে, ২০২২, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:১৫ এএম, ৩১ মে, ২০২২

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগানের সাথে টেলিফোন কথোপকথনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে সার ও খাদ্য রফতানির জন্য রাশিয়ান পক্ষের প্রস্তুতি নিশ্চিত করেছেন। ক্রেমলিনের প্রেস সার্ভিস গতকাল একথা জানিয়েছে।
ক্রেমলিন বলেছে, ‘পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর বুদ্ধিমান আর্থিক ও অর্থনৈতিক নীতির ফলে বিশ্বব্যাপী খাদ্য বাজারে সমস্যার আলোকে এটি নিশ্চিত করা হয়েছিল যে, প্রাসঙ্গিক রুশ-বিরোধী নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে রাশিয়া যথেষ্ট পরিমাণে সার এবং কৃষিপণ্য রফতানি করতে পারে’।
ক্রেমলিনের প্রেস সার্ভিস যোগ করেছে, পুতিন এবং এরদোগান কৃষ্ণসাগর এবং আজভ সাগরে নিরাপদ ন্যাভিগেশন প্রদান এবং তাদের নৌ-অঞ্চলে খনি হুমকি দূর করার ওপর মনোযোগ দিয়ে ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভ্লাদিমির পুতিন তুর্কি অংশীদারদের সাথে সমন্বয় সাপেক্ষে পণ্যের অবাধ সামুদ্রিক ট্রানজিট সুবিধার জন্য রাশিয়ান পক্ষের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেছেন। এটি ইউক্রেনীয় বন্দরগুলো থেকে শস্য রফতানির সাথে সম্পর্কিত’ বলে প্রেস সার্ভিস উল্লেখ করেছে।
রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার নোভাকের সাম্প্রতিক তুরস্ক সফরের ফলাফল নিয়ে এদিন দুই প্রেসিডেন্ট আলোচনা করেন এবং তাদের টেলিফোন কথোপকথনে নতুন যোগাযোগের বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। ক্রেমলিন জানিয়েছে, প্রথম দফায় বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে প্রেসিডেন্টদের মধ্যে গভীরভাবে মতবিনিময় হয়েছে। ‘পারস্পরিক বাণিজ্য টার্নওভারের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে’। কথোপকথনের সময় ‘আঞ্চলিক নীতির কিছু বিষয়’ তাদের আলোচনায় উঠে আসে।
পশ্চিমারা ইচ্ছাকৃতভাবে ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়েছে
পশ্চিমারা ইচ্ছাকৃতভাবে ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছে। পশ্চিমারা কীভাবে ইউক্রেনকে রাশিয়ার শত্রু হিসাবে প্ররোচিত করেছে তার দীর্ঘ ইতিহাস না দেখে এখন কী ঘটছে তা বোঝা কঠিন। এটি একটি ইচ্ছাকৃত প্রচেষ্টা ছিল এতে কোন সন্দেহ নেই। নব্য-নাৎসিদের অনাচার থেকে ইউক্রেনে বসবাসকারী রাশিয়ান জনগণকে রক্ষা করতে, যারা এ দেশের নাগরিক, রাশিয়ান ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতিরক্ষার জন্য আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই এমন কারণ রয়েছে। ফরাসি টিভি চ্যানেল টিএফ১-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ এসব কথা বলেছেন।
রাশিয়ার তেল আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিতে ব্যর্থ ইইউ
ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিলেও এখনই রাশিয়ার ওপর নতুন করে আরো নিষেধাজ্ঞা আরোপে প্রস্তুতি না থাকার কথা জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। বিশেষ করে রাশিয়ার তেল আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপে ইইউর কয়েকটি সদস্য রাষ্ট্র জোর আপত্তি জানিয়েছে। রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখতে আর কী করা যায়, তা নিয়ে আলোচনার জন্য পুনরায় বৈঠকে বসেন ইইউর নেতারা। গতকাল শুরু হওয়া দুদিনব্যাপী ওই সম্মেলনে কীভাবে ইউক্রেনকে সর্বোচ্চ সমর্থন দেওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে দ্রুত বেড়ে যাওয়া জ্বালানির দাম, খাদ্য সঙ্কট এবং ইইউ সদস্যদের প্রতিরক্ষা নিয়ে যে উদ্বেগের পরিবেশ তৈরি হয়েছে, তা মোকাবিলা করার উপায় নিয়েও আলোচনা হবে।
এর আগে রোববার এক বৈঠকে রাশিয়ার তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে ইইউর কূটনীতিকেরা একমত হতে ব্যর্থ হয়েছেন বলে জানায় বার্তা সংস্থা রয়টার্স। একজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক বলেন, ‘এখনও এমন অনেক বিষয় রয়েছে, যেগুলোতে একমত হতে হবে।’ ইউক্রেনে আগ্রাসনের জেরে রাশিয়ার ওপর নতুন করে ছয়টি নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে আলোচনা করছে ইইউ। যার মধ্যে রাশিয়ার তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টিও রয়েছে। প্রস্তাবিত নতুন নিষেধাজ্ঞার পুরো প্যাকেজটি আটকে দিয়েছে হাঙ্গেরি। তাদের যুক্তি- রাশিয়ার তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে তাদের পুরো অর্থনীতির জন্য তা বিশাল বড় ধাক্কা হবে। কারণ, রাশিয়ার তেলের অন্য কোনো বিকল্প তারা সহজে খুঁজে পাবে না। বৈঠকে সেøাভাকিয়া ও চেক প্রজাতন্ত্রও একই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
খেরসন অঞ্চলে ইউক্রেনের পাল্টা অভিযানের সাফল্যের প্রতিবেদনগুলি ভুল
খেরসন অঞ্চল কর্তৃপক্ষ গত রোববার বলেছে যে, ডেভিদভ ব্রডের কাছে ইউক্রেনবিরোধী অভিযানের সাফল্য সম্পর্কে রিপোর্টের সাথে বাস্তব অবস্থার কোনো সম্পর্ক নেই। ‘ব্যবহারিকভাবে সমস্ত ইউক্রেনীয় পাবলিক পৃষ্ঠাগুলো খেরসন অঞ্চলের ‘মুক্তি’তে সফল পাল্টা অপারেশন সম্পর্কে লিখছে। এটি ডেভিদভ ব্রড সম্পর্কে, যেখানে প্রায় ২০টি ইউক্রেনীয় যুদ্ধযান অতিক্রম করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু ২১০ জন বোর্ডে ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছিল। আমাদের তথ্য অনুযায়ী, সত্তর জন এখনও যুদ্ধক্ষেত্রে রয়ে গেছে। এ অপারেশনের সাফল্য হল মি. [ভলোদিমির] জেলেনস্কি এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা ঘোষণা করতে থাকেন: ‘আমরা ভালো আছি, আমরা জিতছি’। কিন্তু এটা মিথ্যা। আজকের হ্যাক, যা প্রায় ছয় ধরনের যানবাহন জড়িত ছিল, বন্ধ করা হয়। খেরসন অঞ্চল চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এটি রাশিয়ান ভূমি’।
রোববারের আগে রিপোর্ট করা হয়েছিল যে, একটি ইউক্রেনীয় ক্ষেপণাস্ত্র সম্ভবত উরাগান ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেম থেকে খেরসনের যান্ত্রিক প্ল্যান্টের ভূখণ্ডে অবতরণ করেছে। ২৮ মে, খেরসন অঞ্চলের চেরনোবিভকা গ্রামে ইউক্রেনীয় বোমা হামলার ফলে একজন নিহত এবং অন্য দুইজন আহত হয়। এর আগে, ১৬ মে, ইউক্রেনীয় বাহিনীর গোলাগুলির ফলে এই গ্রামে ৮৪ বছর বয়সী এক ব্যক্তি নিহত এবং আরো একজন বেসামরিক ব্যক্তি আহত হয়েছিল।
তুরস্কে গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরু
গ্যাজপ্রমে নির্ধারিত মেরামতের কাজ শেষ হওয়ার পর ব্ল-স্ট্রিম গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে তুরস্কে গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরু করেছে। গ্যাজপ্রম গতকাল একথা ঘোষণা করেছে।
কোম্পানিটি বলেছে, ‘ব্লু-স্ট্রিম গ্যাস পাইপলাইনের স্থাপনাগুলোতে বিভিন্ন ধরনের নির্ধারিত মেরামতের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল থেকে গ্যাস সরবরাহ আবার শুরু করা হয়েছে’। গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ১৭-৩০ মে অনুষ্ঠিত হয়।
ব্লু স্ট্রিম ২০০৩ সালের প্রথম দিকে চালু করা হয় এবং প্রতি বছর ১৬ বিলিয়ন কিউবিক মিটার গ্যাসের ডিজাইন ক্ষমতা রয়েছে, এর মোট দৈর্ঘ্য ১,২১৩ কিমি। ২০২১ সালে গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে তুরস্কে রেকর্ড-ব্রেকিং ১৬ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করা হয়েছিল।
রাশিয়া এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জ্বালানি সরবরাহে সক্ষম
অ্যাপেক-এর বিশেষ দূত এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কিরিল বারস্কি গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, রাশিয়া বর্তমান পরিস্থিতিতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জ্বালানি সংস্থান এবং খাদ্য সরবরাহ করতে সক্ষম।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় রাশিয়া, বিশেষ করে বর্তমান পরিবেশে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমাদের অংশীদারদের জন্য বিশেষ আগ্রহের বিষয় হওয়া উচিত, যখন জ্বালানির সংস্থান সরবরাহ এবং খাদ্য সরবরাহের সমস্যাগুলো বর্তমানে আগের মতো তীব্র, যখন আমরা সক্ষম এটি প্রদান করতে’ বারস্কি বলেছেন। ‘তবে, একতরফাভাবে এটি করা অসম্ভব’।
রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত সাম্প্রতিক গ্যাস চুক্তিতে সার্বিয়ার সন্তুষ্টি তুলে ধরেন
বেলগ্রেডে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার বোতসান-খারচেঙ্কো সোমবার একটি রোশিয়া-২৪ টিভি সম্প্রচারে বলেছেন, রাশিয়া সার্বিয়ার সাথে সহযোগিতার সব ফ্রন্টে কাজ করার অগ্রগতি এবং গতিশীল শক্তি পর্যবেক্ষণ করছে’।
‘সহযোগিতা সম্পর্কে আরো বিস্তৃতভাবে বলতে গেলে, প্রথমত, আমাদের একটি রাজনৈতিক সংলাপ চলছে এবং একই গতিতে তা চালিয়ে যাব। রোববার আমাদের প্রেসিডেন্টদের মধ্যে টেলিফোন কথোপকথন এটির সেরা প্রমাণ। তাদের সংলাপও এগিয়েছে এবং বিকাশ অব্যাহত থাকবে কোনো বাধা ছাড়াই, নিয়মিতভাবে এবং খুব অর্থপূর্ণভাবে। নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক দিকগুলোর জন্য, আমরা এখানে রাশিয়ান রেলওয়ের আরো কাজ, গ্যাজপ্রমনেফট এবং পাওয়ার মেশিনের আরো কাজকে এগিয়ে দিতে পারি’, -তিনি উল্লেখ করেন। সূত্র : তাস ও রয়টার্স।



 

Show all comments
  • Shorif Khan Jahan ৩১ মে, ২০২২, ৭:৪২ এএম says : 0
    আমার মনে হয়। বর্তমান রাশিয়া ইউক্রেনের এই পরিস্থিতিতে। জারা বিশ্ব নেতা হিসাবে পরিচয় দেয় তাদের লজ্জা হওয়া উচিৎ। এবং এই পরিস্থিতিতে এদেরকে নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিৎ বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো।
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Kaiser ৩১ মে, ২০২২, ৭:৪২ এএম says : 0
    এই নিষেধাজ্ঞা হয়ত রাশিয়াকে পারমানবিক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে পারে। পুতিনকে অন্তত মাথা নত করার লোক মনে হয় না। এই নিষেধাজ্ঞা সারা দুনিয়ার জন্য অভিশাপ হয়ে উঠতে পারে। সময়ই বলে দেবে সামনে কি হতে যাচ্ছে। এর চেয়ে ইউক্রেনকে ন্যাটোতে অন্তর্ভূক্তির রাশিয়ার দাবি মেনে নেয়াই অনেক শ্রেয় ছিলো। এই যুদ্ধ কান্ডে রাশিয়ার চেয়ে আমেরিকা কম দ্বায়ী নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Ashraful Islam ৩১ মে, ২০২২, ৭:৪৪ এএম says : 0
    ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমা বিশ্ব যেভাবে সরব হয়েছে, ঠিক তার বিপরীত ভূমিকা ছিল যখন ফিলিস্তিনে ইজরায়েল অবৈধ আগ্রাসন চালিয়েছিল। আজ ইউক্রেনের জন্য আমাদের কত মায়া কান্না, অথচ ফিলিস্তিন ইস্যুতে তারাই প্রকাশ্যে ইজরায়েল কে সমর্থন দিয়েছিল।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Rafsan Jani ৩১ মে, ২০২২, ৭:৪০ এএম says : 0
    যুদ্ধ যেমন সমাধান নয়,তেমন নিষেধাজ্ঞাও যুদ্ধ থামাতে সক্ষম নয়। এই মূহুর্তে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সাথে শান্তি চুক্তিতে যাওয়া উচিত।
    Total Reply(0) Reply
  • Shahin Mondul ৩১ মে, ২০২২, ৭:৪১ এএম says : 0
    ইউক্রেন আসলে বুঝতেছেনা যুদ্ধ তারা করতেছে না তাদেরকে যুদ্ধ করানো হচ্ছে। যুদ্ধ করা হচ্ছে মূলত ইউরোপীয় ইউনিয়ন ন্যাটো g7 আমেরিকার মধ্যে। ইউক্রেন হচ্ছে শুধু একটা মাধ্যম। আমেরিকার চাই যুদ্ধটা বেশি দিন ধরে চলুক। এতে আমেরিকার অনেক লাভ এর দ্বারা রাশিয়া কিছুটা দুর্বল হবে। আর আমেরিকা তাদের সামরিক অস্ত্র বিক্রি করবে। ইউক্রেনের উচিত রাশিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করা। না হয় চরম বোকামি হবে। রাশিয়া নাটোকে ইউক্রেনে আসতে দেবে না ‌ । কারণ হচ্ছে রাশিয়ার বাড়ির উঠোনের মত ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: রাশিয়া-ইউক্রেন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ