Inqilab Logo

সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আমেরিকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেনের অকূটনীতিকসুলভ আচরণ

মোবায়েদুর রহমান | প্রকাশের সময় : ১০ মে, ২০২২, ১২:০২ এএম

হেমন্ত মুখার্জীর একটি কালজয়ী গানের কয়েকটি লাইন:
কতদিন পরে এলে একটু বসো
তোমায় অনেক কথা বলার ছিল
যদি শোন
আকাশে বৃষ্টি আসুক
গাছেরা উঠুক কেঁপে ঝড়ে
সেই ঝড় একটু উঠুক
তোমার মনের ঘরে।
এটি একটি প্রেমের গান। কিন্তু আমাদের আর্থ-সামজিক এবং রাজনৈতিক জীবনে এর কিছুটা ছোঁয়া পাওয়া যায়। আমরা যারা কলামিস্ট, যারা নিরপেক্ষ এবং বস্তুনিষ্ঠ কলাম লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি তাদের অনেক কথা বলার থাকে। কিন্তু বলতে গেলে বা লিখতে গেলে হাত আড়ষ্ট হয়ে যায়। ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত হোসেন এবং আরো অনেকে লিখেছেন যে লিখতে গেলে অনেক কথাই মনে ভীড় করে। কিন্তু লিখতে পারিনা। তাই আজকাল ভ্রমণ কাহিনী লিখি। আসলে দায়িত্বশীল কলামিস্ট বা রাজনৈতিক ভাষ্যকাররা কলম চালাতে গিয়ে ভাবেন, তিনি যা লিখতে যাচ্ছেন সেই লেখার ফলে প্রথমত: তিনি নিজে কোনো সমস্যায় পড়বেন কিনা। দ্বিতীয়ত: যে পত্রিকার জন্য তিনি লিখতে যাচ্ছেন, সেই পত্রিকা কোনো সমস্যায় পড়বে কিনা। সেজন্যই বলেছি যে, এখন যা কিছুই দেখছি বা শুনছি তার সব কিছুই লিখতে পারি না। কংগ্রেসের এককালীন প্রেসিডেন্ট মওলানা আবুল কালাম আজাদ তার অমর গ্রন্থ ‘ইন্ডিয়া উইনস ফ্রিডম’ বইটি লেখার পর নির্দেশ দিয়ে গিয়েছিলেন যে ৩০ বছর পর বইটি যেন প্রকাশ করা হয়। আর হয়েছেও তাই। কারণ, সময় এখানে একটি বড় ফ্যাক্টর। রাজনীতিতে আজ যেটা সত্য, কাল সেটা সত্য নাও হতে পারে। আবার আজ যেটাকে সত্য মনে হয় না, কাল সেটাই কঠোর বাস্তব এবং সত্য হয়ে সামনে এসে দাঁড়ায়। এজন্যই বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে আজকাল আর লিখি না। তবুও আজকে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়েই লিখবো।
আমাদের ফরেন মিনিস্টার আব্দুল মোমেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স এবং এম,এ ডিগ্রী লাভ করেন এবং আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস রাজ্যের বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রী হাসিল করেন। তিনি সিভিল সার্ভিসে উত্তীর্ণ হয়ে কিছুদিন দেশের অভ্যন্তরে চাকরি করেন এবং তারপর ফরেন সার্ভিসে জয়েন করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার আগে বেশ কিছুদিন তিনি জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন। সুতরাং, বলতেই হবে, তিনি একজন চৌকস ডিপ্লোম্যাট।
এহেন একজন ক্যারিয়ার ডিপ্লোম্যাট কেমন করে অসংলগ্ন কথা বলতে পারেন? বেশ কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ভারতের গভীর বন্ধুত্বের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন যে, বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্ব ‘স্বামী স্ত্রীর’ মত। পৃথিবীর প্রায় দুইশত রাষ্ট্রের মধ্যে এক দেশের সাথে আরেক দেশের গভীর বন্ধুত্ব রয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত আমি শুনিনি যে, দুটি দেশের মৈত্রী বা বন্ধুত্বকে কোথাও স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের সাথে তুলনা করা হয়েছে। এটি কেমন কূটনীতির ভাষা?
তারপর কয়েকটি মাস পার হয়ে গেছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন আমেরিকা সফরে যান। সেখানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ্যান্থনী ব্লিনকেনের সাথে অনেক বিষয়ের মধ্যে বাংলাদেশের ঘরোয়া রাজনীতি এবং আগামী সাধারণ নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হয়। সকলেই জানেন যে জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী ঘরানার কয়েকটি দল ছাড়া বিএনপি সহ সমস্ত বিরোধী দল আগামী জাতীয় সাধারণ নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে আলোচনার সময় মি. ব্লিংকেন আব্দুল মোমেনকে বলেছেন যে, আমেরিকা বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায়। তখন জনাব মোমেন ব্লিংকেনকে বলেন যে, বিএনপিকে নির্বাচনে আসার জন্য বলুন।
॥দুই॥
ইলেকশনে যাতে বিএনপি তথা অন্যান্য বিরোধী দল অংশ নেয় এবং ফলে নির্বাচনটি ইনক্লুসিভ বা অংশগ্রহণমূলক হয় সেজন্য আমেরিকা বিএনপিকে বলবে, এটা কেমন কথা? এটি কি বাংলাদেশের ঘরোয়া রাজনীতিতে একটি বিদেশী শক্তিকে হস্তক্ষেপের আহ্বান নয়? একজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়ে কিভাবে অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবার জন্য তিনি বিদেশীদেরকে দাওয়াত দেন? অথচ সরকারী দলই অষ্ট প্রহর এই মর্মে অভিযোগ করে যে, বিএনপি নাকি বাংলাদেশের ঘরোয়া রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের জন্য বিদেশীদের দুয়ারে ধর্না দেয়। কে কার দুয়ারে ধর্না দেয় সেটা দেশবাসী ভাল করেই জানেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টিও যখন নির্বাচন বয়কট করার সিদ্ধান্ত নেয় তখন দিল্লী থেকে ঢাকা ছুটে আসেন ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং। তিনি মরহুম এইচএম এরশাদের সাথে দেখা করেন এবং ইলেকশনে অংশ নেওয়ার জন্য এরশাদের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করেন। ভারতীয় চাপের কাছে এরশাদ নতি স্বীকার করেন এবং নির্বাচনে অংশ নেন।
আসল কথা হলো, বিএনপি এবং অন্যান্য বিরোধী দলকে ইলেকশনে আনবে কে বা কারা? ইন্ডিয়া নয়, আমেরিকা নয়। এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এটি আমাদের সরকারী এবং বিরোধী দলের বিষয়। আমি যতটা সম্ভব, ততটা নিরপেক্ষতা বজায় রেখে আলোচনার চেষ্টা করছি। তাই বলছি, বিরোধী দলকে ইলেকশনে আনার দায়িত্ব প্রধানত সরকারের। আমেরিকার কাছে ধর্না দেওয়ার আগে মোমেন সাহেবদের চিন্তা করতে হবে, কেন বিরোধী দল ইলেকশনে আসছে না? আমার তো ধারণা, সরকার এবং বিরোধী দল আলোচনায় বসলেই এই অচলাবস্থা কেটে যাবে। গতবার, অর্থাৎ ২০১৮ সালে সম্মিলিত বিরোধী দলের নেতা ছিলেন ড. কামাল হোসেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কামাল হোসেনকে বৈঠকে বসার আহ্বান জানালে কামাল হোসেন তৎক্ষণাত রাজী হয়ে যান এবং বিনা শর্তে ইলেকশনে অংশ নিতে রাজী হন।
এবার অবশ্য কামাল হোসেনের কোনো পাত্তা নাই। তার নিজ দল গণফোরাম ভেঙ্গে তিন টুকরা। ২০ দলীয় জোটের অস্তিত্ব নাই বললেই চলে। ঐক্যফ্রন্টও নাই। কাদের সিদ্দিকী বেরিয়ে গেছেন। ফ্রন্টের আছে শুধু আ স ম আব্দুর রবের জেএসডি এবং মাহমুদুর রহমান মান্নার নাগরিক ঐক্য। অবশ্য এ সম্পর্কে এখনই কিছু চূড়ান্ত বলার সময় আসেনি। সরকারী এবং বিরোধী উভয় শিবিরেই মেরুকরণ প্রক্রিয়া চলছে। এবার বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি বা সিপিবি, বাসদ, সাইফুল হকের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জোনায়েদ সাকির গণসংহতি আন্দোলন প্রভৃতি বাম দল ইলেকশনে যাচ্ছে না। এটি সরকারী দলের জন্য একটি মাইনাস পয়েন্ট। কে যাচ্ছে, কে যাচ্ছে না, সেটা একান্তই বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। উদারনৈতিক গণতন্ত্রে রাজনীতিতে যখন অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়, তখন সঙ্কট মোচনের জন্য বড় শরীক, অর্থাৎ সরকারী দলকেই এগিয়ে আসতে হয়।
॥তিন॥
ফরেন মিনিস্টার আব্দুল মোমেন শুধুমাত্র ইলেকশনের ক্ষেত্রেই আপত্তিকর কথা বলেন নাই, র‌্যাবের ওপর মার্কিন স্যাংশনের ব্যাপারেও যা বলেছেন তা শাধুমাত্র আপত্তিকরই নয়, ব্যক্তি বা দল নয়, বাংলাদেশের জন্যও তা অবমাননাকর। তিনি র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য তদবীর করতে ভারতকে অনুরোধ করেছেন। অর্থাৎ ঐ স্যাংশন তুলে নিতে ভারত যেন আমেরিকার ওপর প্রভাব খাটায়। র‌্যাবের ৭ জন বর্তমান ও প্রাক্তন অফিসারের বিরুদ্ধে আরোপিত স্যাংশন তুলে নেওয়ার জন্য আব্দুল মোমেন শুধুমাত্র ভারত সরকারের কাছেই ধর্না দেননি, আমেরিকায় বসবাসরত ভারতীয়দের নিকটও আবেদন জানিয়েছেন।
ইংরেজি ডেইলি স্টারের সম্পাদক আহফুজ আনাম বলেছেন, ভারতের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ব্যবহার করে র‌্যাবের বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের চেষ্টা আমাদের জন্য অবমাননাকর। বিশেষ করে সেই স্যাংশন যখন প্রতিষ্ঠান হিসাবে র‌্যাব এবং তার সাবেক ও বর্তমান ৭ জন অফিসারের বিরুদ্ধে আরোপ করা হয়েছে।
শুধুমাত্র ভারত সরকারের নিকট ধর্না দিয়েই পররাষ্টমন্ত্রী মোমেন ক্ষান্ত হননি। তিনি উল্লসিত হয়ে জানিয়েছেন যে, তিনি ইন্ডিয়ান আমেরিকানদের সাথেও দেখা করেছেন এবং ইন্ডিয়ান আমেরিকানরা এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাংলাদেশের পক্ষে তদবীর করতে রাজী হয়েছেন। তিনি বলেন, ভারতের ৪৫ লাখ হিন্দু সেখানে খুবই প্রভাবশালী। তারা এই বিষয়টি মার্কিন প্রশাসনের কাছে উত্থাপনের ওয়াদা করেছেন। ভাবতে অবাক লাগে যে, আব্দুল মোমেন আমেরিকায় বসবাসরত শুধুমাত্র হিন্দু ভারতীয়দের কথাই বলেছেন, শিখ এবং মুসলমান ভারতীয়দের কথা বলেননি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী যা কিছুই করুন না কেন, সেটা করবেন সরকার টু সরকার। সেটা না করে তিনি ইন্ডিয়ার হিন্দু কমিউনিটির সাথে বৈঠক করেছেন। এর মাধ্যমে সুনিশ্চিতভাবে তার পদমর্যাদার অপব্যবহার করা হয়েছে। আর যখন এই অসম্মানজনক কাজটি করেই ফেলেছেন তখন ইন্ডিয়ানদের আগে তাঁর কি বাংলাদেশী কমিউনিটির সাথে বৈঠক করা উচিৎ ছিল না? বাংলাদেশি কমিউনিটির সাথে যোগাযোগ না করে অন্য দেশের কমিউনিটির সাথে বৈঠক করলে বাংলাদেশীদের জাত্যাভিমানে কি আঘাত লাগবে না?
সবচেয়ে বড় কথা হলো, এসব ব্যাপারে বিদেশীদের দ্বারস্থ হতে হবে কেন? সমস্যা সমাধানের পথ তো মার্কিনীরাই বলে দিয়েছে। সেই সমাধান হলো, যারা অপরাধী তাদের বিচার। সেই বিচার যেন স্বচ্ছ হয়। শুধু এটুকু বললে হবে না যে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। কয় জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন? কি ব্যবস্থা নিয়েছেন? কারা তারা? আর জবাবহিদিতা? সেক্ষেত্রে কোন ব্যবস্থা নিয়েছেন? ভবিষ্যতে যে ঐভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন হবেনা, তার গ্যারান্টি কোথায়? আসলে সমাধান বিদেশীদের হাতে নয়, বাংলাদেশের হাতেই রয়েছে। শুধু র‌্যাব কেন, পুলিশ সহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী যদি কঠোরভাবে সংবিধানে বিধৃত মানবাধিকার সংক্রান্ত অনুচ্ছেদগুলি মেনে চলে তাহলে বর্তমান নিষেধাজ্ঞাও উঠে যাবে এবং ভবিষ্যতে আর কোনো নিষেধাজ্ঞা আসবে না।
॥চার॥
একটি বিষয়ে সরকারকে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। বাংলাদেশের ওপর অতন্দ্র দৃষ্টি রেখেছে আমেরিকা। গত ২৬ এপ্রিল ‘দৈনিক মানবজমিনের’ এক খবরে প্রকাশ, গত ১৭ এপ্রিল কুমিল্লায় মোঃ রাজু এবং দুদিন পর কাউসার র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক বার্তার বরাত দিয়ে মানবজমিনের রিপোর্টে বলা হয় যে আলোচ্য দুটি হত্যাকাণ্ড সহ সাম্প্রতিক সময়ের সব বিচারবহির্ভূত হত্যার স্বচ্ছ তদন্ত চায় আমেরিকা। ঐ বার্তায় আমেরিকা বলে, ‘আমরা দেখতে চাই, সরকার হত্যাকাণ্ডগুলোর তদন্ত কিভাবে করে, আর তাতে কি রিপোর্ট আসে। সেইসব তদন্তের ফলাফল প্রকাশ না হওয়া অবধি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রশ্নে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণের অপেক্ষায় থাকবে বলেও ঐ বার্তায় ইঙ্গিত দেওয়া হয়।’
এই পটভূমিতে হিল্লী-দিল্লী দৌড়াদৌড়ি করে কোনো লাভ নেই। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর কয়েক দিন আগে ঢাকা এসেছিলেন। আব্দুল মোমেন খুব হাঁক ডাক দিয়ে বললেন যে, জয়শঙ্কর ‘সুখবর’ নিয়ে আসছেন। তিনি এলেন এবং চলে গেলেন। কিন্তু কোনো সুখবর নাই। আমেরিকার কাছে র‌্যাবের ব্যাপারে তদবীর প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসিত হলে পাশে দন্ডায়মান আব্দুল মোমেনকে দেখিয়ে দিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আপনারা বরং উনাকে জিজ্ঞাসা করুন’।
‘আকলমন্দকে লিয়ে ইশারাহি কাফি’। তাই আর তদবীর নয়, বরং নিজেরা সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুন, মুশকিল আহসান হয়ে যাবে।
Email: [email protected]

 



 

Show all comments
  • Sadeq Hossain ১০ মে, ২০২২, ৫:৪৫ এএম says : 0
    পথে-ঘাটে এত লাথি খেলাম তবুও ইজ্জত গেল না।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Shabbir ১০ মে, ২০২২, ৫:৪৬ এএম says : 0
    ভারসাম্য হারাচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। অচিরেই সরকার ভারসাম্য হারাবেন । তবে এখনো বিরোধী ছোট রাজনৈতিক দলের সাথে সরকারের যে নির্মম আচরণ , তা ক্ষমতা হারানোর পর দলটির যে কি অবস্থা হবে তা শ্রীলঙ্কাকে দেখলে ভয়ই লাগে।
    Total Reply(0) Reply
  • Noman Hossain ১০ মে, ২০২২, ৫:৪৬ এএম says : 0
    চাই শুধু ক্ষমতা!
    Total Reply(0) Reply
  • H MD Shoficul Islam ১০ মে, ২০২২, ৫:৪৬ এএম says : 0
    ধন্যবাদ ভালো লাগলো লেখাটা , সঠিক বলেছেন আমি আপনার সাথে একমত পোষণ করছি
    Total Reply(0) Reply
  • Akther Hossain ১০ মে, ২০২২, ৫:৪৭ এএম says : 0
    চোরায় না শোনে ধর্মের কাহিনী।
    Total Reply(0) Reply
  • Irfan Ahmed ১০ মে, ২০২২, ৫:৪৯ এএম says : 0
    · যারা যেকোন অবস্থাতেই ক্ষমতায় থাকতে চায় তাদের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Mizan ১০ মে, ২০২২, ৫:৪৯ এএম says : 0
    কোন দলের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি হবেও না আমরা দেশের জনগন আমরা অতীতেও দেখেছি এখন দেখতেছি সেজন্য সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হলে প্রশাসনিকভাবে করতে হবে সেই প্রশাসন হতে হবে বিচার বিভাগ পুলিশ-সেনাবাহিনী দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে এদের উপর ক্ষমতা এক মাসের জন্য ছেড়ে দিতে হবে সংসদ ভেঙে দিতে হবে এক মাসের জন্য এবং এই প্রশাসন সুষ্ঠু নির্বাচন করে দিলে কোনো ব্যক্তি বা নেতা নির্বাচন নিয়ে প্রতিবাদ করতে পারবে না নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে এসব কথা বলতে পারবে না এসব কথা বললে অথবা প্রতিবাদ করলে তার বিরুদ্ধে কঠিন আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে প্রশাসনকে
    Total Reply(0) Reply
  • Md Reaz Sheikh ১০ মে, ২০২২, ৫:৫২ এএম says : 0
    কারো সহজগিতা লাগবেনা সবাই এক টেবিলে বসেন নির্বাচন সু‍‍ষ্ট যেভাবে হয় সেটা করুন। মানুষ জাতে নিজের ভোট দিতে পারে। হানা হানি না করে সাধারন মানুষ জাতে ভালো থাকে। আল্লাহ্ ভরসা।দশে মিলে করি কাজ হাড়ি জিতি নাহি লাজ।
    Total Reply(0) Reply
  • Tushar Ahmed Raaz ১০ মে, ২০২২, ৫:৫২ এএম says : 0
    বিএনপি কে নির্বাচনে আনার জন্য আমেরিকার হাতে পায়ে না ধরে, বিএনপির চাওয়া নির্বাচন কালীন নিরপেক্ষ সরকারের ব্যবস্থা করুন, তখন বিএনপি এমনিই নির্বাচনে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Maruf Ahmed Pavel ১০ মে, ২০২২, ৫:৫৫ এএম says : 0
    Out of mind ! বোঝা যায়, কূট ও পররাষ্ট্রের কি হাল অবস্থা ! যিনি সামনে থেকে গোটা টিমকে নেতৃত্ব দিবেন। তিনিই দিশেহারা ! কখনো আমেরিকাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেন। সে দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির সমালোচনা করেন। আবার, নিজের উপর আরোপিত আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেন। হাস্যকর। অপরিপক্ক।
    Total Reply(0) Reply
  • Osman Gani ১০ মে, ২০২২, ৫:৫৫ এএম says : 0
    এই হচ্ছে আমাদের সোনার বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি।বিশ্বের কোন দেশে এই রকম পররাষ্ট্রনীতি আছে কিনা সন্দেহ আছে।এই রকম পররাষ্ট্রনীতি আমাদের দেশকে বিশ্বের কাছে কলঙ্কিত করবে।ছি ছি ছি
    Total Reply(0) Reply
  • Md Obayedullah Mizan ১০ মে, ২০২২, ৫:৫৫ এএম says : 0
    আমাদের স্বদেশ/ বিদেশ নীতি সবই ইন্ডিয়ার কাছে বন্ধক রাখা আছে । এটা কেউ স্বীকার করে না বটে । মোমেন ভাই এই সত্যটাকে বুঝে হোক বা না বুঝে হোক বলে ফেলেছেন । উনাকে সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ দেওয়া উচিত ।
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Wahab ১১ মে, ২০২২, ১১:১৬ এএম says : 0
    Who is husband & who is wife? onek hesesilam jedin bolesilo ai kotha.
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Sanaullah Sarker ১১ মে, ২০২২, ৩:০২ পিএম says : 0
    This is the foreign policy of the Bangladesh Awamileeg?
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ আরফত আলী ১৩ মে, ২০২২, ১০:৫১ পিএম says : 0
    বস, আপনাকে, মন থেকে, ধন্য্‌বাদ দিচ্ছি, সত্যি কথা বলার জন্য, আশা করি, এইভাবে আপনি, দেশের এই দুসময়ে কিছু সত্য কথা লিখলে, দেশের অসহায় মানুষগুলো উপকৃত হবে। আর 'সত্য'নামক শব্দটি,মিথ্যা দ্বারা ঢাকা পড়বে না
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আমেরিকা


আরও
আরও পড়ুন