পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক যুবদল নেতা মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাত ১২টায় চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন কারাগারের জেলার দেওয়ান মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম।
যুবদল নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান (৪৭) নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার উত্তর কুলগাঁও এলাকার মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে। তিনি একসময় নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ডেপুটি মেয়র মরহুম দস্তগীর চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারি ছিলেন। মাদক আইনসহ তার বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা আছে বলে জানিয়েছেন কারাগারের কর্মকর্তারা। তবে যুবদলের নেতাদের দাবি, রাজনৈতিকভাবে হয়রানির জন্য তাকে মাদকের মামলায় ফাঁসানো হয়েছিল।
জেলার দেওয়ান মোহাম্মদ তারেকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, শাহজাহান যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত ছিলেন। শারীরিকভাবে তিনি খুবই দুর্বল অবস্থায় ছিলেন। বিভিন্ন সময় তাকে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। গত ২৬ মার্চ থেকে কারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার দুপুরে তার অবস্থার অবনতি হয়। তখন তাকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। রাত ১২টার দিকে তিনি সেখানে মারা যান।
বায়েজিদ বোস্তামি থানায় মাদক আইনে দায়ের হওয়া এক মামলায় গ্রেফতার হয়ে ২০২১ সালের ১৯ অক্টোবর শাহজাহান কারাগারে যান। মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ জানান, নব্বইয়ের দশকে ছাত্রদলের নেতা ছিলেন শাহজাহান। সর্বশেষ মহানগর যুবদলের সহ-ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
তিনি বলেন, শাহজাহান রাজপথের সক্রিয় নেতা ছিলেন। তার বিরুদ্ধে আকবর শাহ ও বায়েজিদ বোস্তামি থানায় ছয়টি মামলা দায়ের হয়। এর মধ্যে পাঁচটি মামলাই কথিত নাশকতার অভিযোগে দায়ের করা হয়। মাদক আইনের মামলাটিও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাকে ফাঁসানোর জন্য করা হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।