পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাষ্ট্রীয় সংবিধানেরই অংশ। এ বিষয়ে বারংবার বিতর্ক সৃষ্টি এবং পরিস্থিতি ঘোলাটে করার অপচেষ্টা কারো জন্যই কল্যাণকর নয়। বরং এ ধরণের অপচেষ্টার ফলে দেশে সঙ্ঘাতময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধান থেকে বাতিলের চক্রান্তের প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ এক যুক্ত বিবৃতিতে এসব কথা বলেন। নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এটি রাষ্ট্রীয় সংবিধানেরই অংশ। সুতরাং এ বিষয়ে বারংবার বিতর্কের সূত্রপাত এবং তাকে পুঁজি বানিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করা অপচেষ্টা কারো জন্যই কল্যাণকর নয়। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের যাবতীয় অপতৎপরতা মূলত ইসলামী চেতনাবোধ ও বিশ্বাসের উপরই পরিকল্পিত আঘাত। নেতৃবৃন্দ বলেন, স্বাভাবিক কারণে এই চক্রান্ত কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া হবে না। তারা গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সরকারকে অবিলম্বে এই ষড়যন্ত্র বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা শায়খ যিয়া উদ্দীন, সহ-সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ও যুগ্মমহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া এক যৌথ বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধান থেকে বাদ দেয়ার ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না। সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম আছে এবং থাকবে। কোনো অপশক্তিই তা বাতিল করতে পারবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।