মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
স্রেফ উচ্চারণ বিভ্রাট। আর তাতেই কটাক্ষের বন্যা! ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উচ্চারণ বিভ্রাটে ‘বেটি পড়াও’ শুনে মনে হচ্ছে ‘বেটি পটাও’। ব্যাস, তাতেই মিমের বন্যা। কটাক্ষের ছড়াছড়ি। টুইটারে যা রীতিমতো ‘ট্রেন্ডিং’ও থেকেছে।
দিন কয়েক আগেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে বক্তৃতা দিতে গিয়ে টেলিপ্রম্পটার বিভ্রান্তিতে নাজেহাল হয়েছিলেন মোদি। এ বারে তারই স্বপ্নের প্রকল্প ‘বেটি বাচাও, বেটি পড়াও’ হয়ে গেল ‘বেটি পটাও’! বৃহস্পতিবার ব্রহ্ম কুমারী আয়োজিত ‘আজাদি কি অমৃত মহোৎসব সে স্বর্ণিম ভারত কি ওউর’ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন মোদি। সেখানে ‘বেটি পড়াও’ বলতে গিয়ে মুখ ফস্কে যা বলেছেন তা শুনে অনেকের মনে হয়েছে ভুল করে মোদি ‘বেটি পটাও’ বলেছেন! তার পরেই ওই মন্তব্য ঘিরে শুরু হয় কটাক্ষ, মিমের বন্যা।
এই মিমগুলির মধ্যে বেশ কয়েকটিতে তার টেলিপ্রম্পটার দেখে বক্তৃতা দেওয়াকেও কটাক্ষ করা হয়। এক জন লেখেন, ‘বেটি বাচাও, বেটি পটাও এখন বিজেপি-র স্লোগান। ওই দলটির থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু আশা করি না।’ আর এক জন ওই বক্তব্যের সঙ্গে রাহুল গান্ধীর একটি ছবি জুড়ে লিখেছেন, ‘আমার জন্য পাত্রী দেখুন।’
আরও একজন তুলেছেন বাংলায় নির্বাচনে মোদির প্রচারে ‘দিদি, ও দিদি’ প্রসঙ্গ। লিখেছেন, ‘যিনি মঞ্চ থেকে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে ওই ভাবে টিটকারি মারতেন, তিনি তার দলের অন্যদের এই পরামর্শই দেবেন।’ তবে, ওই মুখ ফস্কানো ছাড়া বাকি অনুষ্ঠান অবশ্য সাবলীল ভাবেই সামলেছেন মোদি। সূত্র: টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।