পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় অভিযোগ করে এই সরকার ও ইসির অধীনে আর কোন নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে যারাই বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, পৌর, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকেই দল থেকে অব্যাহতি দিয়েছে দলটি। একই কারণে সর্বশেষ গতকাল সোমবার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী এড. তৈমুর আলম খন্দকারকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এর আগে তাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়কের পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। গতকাল বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত অব্যাহতি পত্র বিশেষ বাহকের মাধ্যমে তৈমুর আলম খন্দকারের কাছে পৌঁছানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, ‘নির্দেশিত হয়ে জানাচ্ছি যে, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য পদ থেকে আপনাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।’ চিঠিতে তাকে অব্যাহতি দেওয়ার কোনো কারণ দেখানো হয়নি। তবে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ তার থেকেই যাচ্ছে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, উনার (তৈমুর আলম খন্দকার) নাম চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। এটা দলের সিদ্ধান্ত।
বিএনপির কেন্দ্রীয় এক নেতা বলেন, তৈমুর আলম খন্দকার দলের সিদ্ধান্ত মানেননি। কারণ দল এই সরকারের অধীনে স্থানীয় ও জাতীয় কোনো নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। সেখানে উনার মতো একজন উপদেষ্টা পদে সদস্য হয়ে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগতভাবে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নিচ্ছেন। সেই কারণে তাকে সেই পদ থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। ২০১৬ সালে বিএনপির ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলনের পর তৈমুর আলম খন্দকারকে দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয়।
এর আগে গত ২৬ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয় অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারকে। তার জায়গায় নতুন ‘ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক’ নিয়োগ দেয় বিএনপি। নির্বাচনকালীন সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য মনিরুল ইসলাম রবিকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।