এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
সামাজিক যোগাযোগের কিংবা ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টগুলো হ্যাকারদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখাই যেন দায়। প্রযুক্তি যতই উন্নত হচ্ছে ততই যেন হ্যাকাররাও অভিনব সব উপায় বের করছে। যে কোনো সময় আপনার ফোন বেহাত হয়ে যাচ্ছে। এতে খোয়াচ্ছেন ব্যক্তিগত তথ্যসহ অর্থও।
সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ফোন আড়ি পাতা বিতর্কে উত্তাল হয়ে উঠেছে। শুধু খ্যাতনামা ব্যক্তিরাই নন ফোন হ্যাক করার মাধ্যমে তথ্য চুরিতে সমস্যায় পড়েন অসংখ্য সাধারণ মানুষও। কিন্তু কীভাবে বুঝবেন আপনার ফোন হ্যাক হয়েছে কি না? এজন্য কিছু কৌশল জেনে রাখুন। সহজেই বুঝতে পারবেন আপনার ফোন হ্যাক হয়েছে কিনা-
যদি ফোনে ক্রমাগত পপ আপ বিজ্ঞাপন আসতে দেখেন তাহলে সতর্ক হন। এই ধরনের অযাচিত বিজ্ঞাপনে হাত পড়লেই সমস্যা। কখনোই বিজ্ঞাপনগুলো খুলে দেখবেন না। ফোনে বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়ার বা ক্ষতিকর সফ্টওয়ার থাকলে এই ধরনের অযাচিত ও ক্ষেত্রবিশেষে অশ্লীল পপ আপ বিজ্ঞাপন আসতে পারে।
অচেনা নম্বর থেকে বারবার ফোন বা বার্তা আসা কিন্তু ফোন হ্যাক হয়ে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ। আর যদি দেখেন আপনার অজান্তেই আপনার মোবাইল থেকে কারও কাছে ফোন বা বার্তা চলে যাচ্ছে তাও বিপদের সঙ্কেত।
আপনি খুববেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন না অথচ দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে প্রত্যহিক ডেটা। এটি কিন্তু ফোন হ্যাক হওয়ারই লক্ষণ। অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবহারকারীর অজান্তেই ফোনে চলতে থাকে একাধিক অ্যাপ। যার মাধ্যমে চুরি যায় তথ্য।
অনেক ক্ষেত্রেই ফোন হ্যাক হয়ে থাকলে ব্যাবহারকারীর অজান্তেই ফোনে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ চলে আসে। কাজেই হঠাৎ করে যদি ফোন খুলে অপরিচত অ্যাপ দেখতে পান তা হলে তা ফোন হ্যাক হয়ে থাকার চিহ্ন হতে পারে। কিন্তু মাথায় রাখবেন ফোন হ্যাক হয়ে গিয়ে থাকলে তা ধরা সাধারণ মানুষের পক্ষে খুবই কঠিন। কাজেই সন্দেহ হলে সাইবার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়াই বুদ্ধিমত্তার পরিচয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।