গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
রাজধানীর রামপুরায় বাসের চাপায় নিহত একরামুন্নেসা স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী মাইনুদ্দিন ইসলাম দুর্জয়কে চাপা দেওয়ার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন অনাবিল পরিবহনের সুপার ভাইজার গোলাম রাব্বী ওরফে বিন রহমান ও হেলপার চাঁন মিয়া। গতকাল ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
এর আগে গত ১ ডিসেম্বর এ দুই আসামির একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। সেই রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রামপুরা থানার এসআই মোহাম্মদ আল আমিন মীর। এ সময় সড়ক পরিবহন আইনের মামলায় দুই আসামি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ডের আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে বাসে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা মামলায় শহীদ বেপারী নামে এক আসামির আরও দু’দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন একই আদালত। এক দিনের রিমান্ড শেষে শহীদ বেপারীকে আদালতে হাজির করে আরও সাত দিনের রিমান্ড আবেদন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রামপুরা থানার এসআই তৌহিদুল ইসলাম। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তার দু’দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ২৯ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে রাজধানীর রামপুরা এলাকায় অনাবিল সুপার পরিবহনের বাসের চাপায় মাইনুদ্দিন নিহত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।