পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার কোনো ক্ষতি হলে জনগণ আওয়ামী লীগ সরকারকে রেহাই দেবে না বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আপনারা (সরকার) বলেন, আইনের কারণে দেশনেত্রীকে বাইরে যেতে দিতে পারছি না। কেনো মিথ্যা কথা বলেন? আইনজীবীরা বলছেন, ৪০১ ধারাতে বলা আছে একমাত্র সরকার, সরকারই পারে তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে। এখন দায়-দায়িত্ব সম্পূর্ণ আওয়ামী লীগ সরকারের, শেখ হাসিনা সরকারের। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার যদি সুচিকিৎসা না হয়, যদি তার ক্ষতি হয় এদেশের মানুষ কোনোদিন আপনাদের রেহাই দেবে না। দায় সব আপনাদেরকে বহন করতে হবে।
গতকাল মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসূচির অংশ আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
বেলা ১টায় এই সমাবেশ শুরু হলেও সকাল ১১টা থেকে ঢাকা মহানগরের উত্তর-দক্ষিণের বিভিন্ন থানা থেকে নেতাকর্মীরা এই সমাবেশে যোগ দেয়। ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’ শ্লোগানে শ্লোগানে হাজার হাজার নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থল মুখর করে রাখে। কাকরাইলের নাইটেঙ্গল রেস্তোরা থেকে ফকিরেরপুল সড়কের দুই পাশে হাজার হাজার নেতা-কর্মীদের তিল পরিমাণ ঠাঁই ছিলো না। সমাবেশ শুরুর আগেই নাইটিঙ্গেল-ফকিরাপুল একপাশের সড়ক পূর্ণ হয়ে অপর পাশেও অবস্থান নেয় নেতাকর্মীরা। আশপাশের গলিতেও লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠে। পুরো এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। সমাবেশের শুরুতে জাতীয়তাবাদী উলামা দলের আহবায়ক শাহ নেসারুল হক খালেদা জিয়ার আশু সুস্থতা কামনায় মোনাজাত পরিচালনা করেন।
সমাবেশে ৪টি ছোট ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বিশাল আকৃতির ছবি সম্বলিত ব্যানারে লেখা ছিলো দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণের দাবিতে সমাবেশ। খালেদা জিয়াকে বিদেশে সুচিকিতসার দাবিতে রাজধানী ছাড়াও ৮ বিভাগীয় শহরেও একযোগে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল জানান, সোমবারও তার রক্তক্ষরণ হয়েছিলো। তবে চিকিৎসকরা আপ্রাণ চেষ্টা করে তার বন্ধ করতে সমর্থ হয়েছেন। পরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেছেন, আমরা বেগম জিয়ার কাগজপত্র বিদেশে পাঠিয়েছি। কাদের সামনে বলছেন? কূটনীতিকদের সামনে, বিভিন্ন রাষ্ট্রদূতদের সামনে। কেনো বলছেন? বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা, রাষ্ট্রদূতরা ইতোমধ্যে চাপ সৃষ্টি করেছে সরকারের ওপরে যে, বেগম খালেদা জিয়াকে বাইরে পাঠাও চিকিৎসার জন্যে। তার প্রমাণ আপনারা দেখেন। এই সরকারকে গণতন্ত্র সমস্ত দেশগুলোর সম্মেলন হচ্ছে সেখানে বাংলাদেশের নাম নেই। কেনো? বাংলাদেশ এখন আর গণতন্ত্রের দেশ নেই। শেখ হাসিনার অধীনে, এই সরকারের অধীনে নির্যাতন-নিপীড়নের কারনে, তাদের কর্তৃত্ববাদের, স্বৈরাচারের কারণে আজকে এই দেশ পুরোপুরিভাবে একটা কর্তৃত্ববাদী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসকদের সম্পর্কে সরকারের এক মন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, কি দুর্ভাগ্য আমাদের, কি জাতি আমরা, আমরা এমন একটা সরকার পেয়েছি জোর করে ক্ষমতা দখল করে আছে। একজন মন্ত্রী বলছেন, ডাক্তাররা সাহেবকে বিএনপি যা বলতে বলেছে তারা তাই বলছেন। ধিক্কার দেই, ধিক্কার দেই আমি সেই মন্ত্রীকে। এভাবে বিদ্রæপ করে কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রত্যেকটি মানুষ বাংলাদেশে এমন কোনো মানুষ নাই যে, তারা চায় খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিতসা হোক। আমাদের এখানে যেসব লোকজন আসছেন, আমার ডানে একজন রোজা রাখছে, নামাজ পড়ছে যে, আল্লাহ তার হায়াত বাড়িয়ে দাও তিনি যেন আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারেন। এই যে কোটি কোটি মানুষের আহজারি, এই যে কোটি কোটি মানুষের ফরিয়াদ আল্লাহ কাছে নিশ্চয় পৌঁছাচ্ছে।তিনি নিশ্চয়ই বেগম খালেদা জিয়াকে সুস্থ করবেন আবার আমাদের মাঝে ফিরিয়ে আনবেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেখেন শুরু হয়েছে পতন। অর্ধেকের বেশি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে হেরে গেছে আওয়ামী লীগ।
ঢাকা উত্তরের আহবায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের রফিকুল ইসলাম মজনুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর, হাফিজউদ্দিন আহমেদ, আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, শাহিদা রফিক, তৈমুর আলম খন্দকার, আবদুল হাই, আফরোজা খানম রীতা, কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবীর খোকন, ফজলুল হক মিলন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, কামারুজ্জামান রতন, মীর সরফত আলী সপু, সালাহউদ্দিন আহমেদ, দেওয়ান মো. সালাহউদ্দিন আবদুস সালাম আজাদ, তাবিথ আউয়াল, অঙ্গসংগঠনের মধ্যে যুব দলের সাইফুল আলম নিরব, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসেইন, সালাহউদ্দিন সরকার, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক আহমেদ খান, স্বেচ্ছাসেবক দলের আবদুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, কৃষক দলের শহিদুল ইসলাম বাবুল, জাসাসের জাকির হোসেন রোকন, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, ছাত্র দলের ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
ঢাকা-১৪ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও দারুসসালাম থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এসএ সিদ্দিক সাজু এর নেতৃত্বে মিরপুর, শাহ্আলী, দারুসসালাম, রূপনগর থানা ও কাউন্দিয়া ইউনিয়ন বিএনপি সহ অঙ্গসংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী সমর্থকবৃন্দ অংশ নেয়। এসময় আরোও উপস্থিত ছিলেন হুমায়ন কবির রওশন, সাইদুল ইসলাম সাইদুল, হাজী দেলোয়ার হোসেন দুলু, মো. আরিফ মৃধা, মিজানুর রহমান মিজান, মোহাম্মদ আইয়ুব প্রমুখ।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায় : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশ যেতে আইনে বাধা নেই, প্রধান বাধা হচ্ছে সরকার। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে সরকার বেগম জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার নগরীর বাকলিয়া কালামিয়া বাজারের কে বি কনভেনশন হল মাঠে চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবীতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপির সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। একি দাবি জানান ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খন্দকার, এসএম ফজলুল হক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্করের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, আসু সুফিয়ান, মরহুম সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পুত্র হুম্মাম কাদের চৌধুরী, কক্সবাজারের সাবেক এমপি শাহাজাহান চৌধুরী, খাগড়াছড়ির সাবেক এমপি আবদুল ওয়াদুদ ভ‚ঁইয়া, হারুন অর রশিদ, জালাল উদ্দীন মজুমদার প্রমুখ।
ময়মনসিংহ ব্যুরো জানায় : সুচিকিৎসায় বাঁধা দিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য মো: নজরুল ইসলাম খান। ময়মনসিংহ নগরীর নতুন বাজারস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।
এ সময় ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু ওয়াহাব আকন্দ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন বাবলু ও উত্তর জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদারের যৌথ সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ারেস আলী মামুন, নির্বাহী সদস্য ডা: মাহাবুবুর রহমান লিটন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সভাপতি আ: খালেক হাওলাদার প্রমুখ।
রাজশাহী ব্যুরো জানায় : জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন দেশনেত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। তার অবস্থা সংকটাপন্ন। তার এমন অবস্থায় দেশের মানুষ আজ উদ্বিগ্ন। অথচ সরকার পরিকল্পিতভাবে ধীরে ধীরে তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আইনের ঠুনকো অজুহাতে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দেয়া হচ্ছে না। সারাদেশে আওয়াজ উঠেছে খালদা জিয়াকে বাঁচাও। অথচ সরকার নিষ্ঠুরের মত আচরণ করছে। আমাদের এখন একদাবি বেগম জিয়াকে বাঁচাও।
গতকাল দুপুরে রাজশাহী নগরীর ভ‚বনমোহন পার্ক সংলগ্ন রাস্তায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। বিএনপি মহানগর সভাপতি সাবেক মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান।
খুলনা ব্যুরো জানায় : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, রাষ্ট্রের দায়িত্ব হচ্ছে খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসা করানোর। খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা যে দেশে হয় তাকে সে দেশেই পাঠান। আর যদি খালেদা জিয়ার অনাকাক্সিক্ষত কোনো ঘটনা ঘটে তাহলে এক মুহূর্তও এই সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।
মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত বিদেশে পাঠানোর দাবিতে নগরীর কেডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয় চত্বরে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু। বক্তৃতা করেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মশিউর রহমান, প্রিন্সিপাল সোহরাব উদ্দীন, মেহেদী আহমেদ রুমি, বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জয়ন্ত কুন্ডু প্রমুখ।
ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা জানান : খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও- সুচিকিৎসার দাবীতে ফরিদপুরেও বিত্রনপির বিভাগীয় সমাবেশ হয়েছে। সভার সভাপতিত্ব এবং প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য জনাব, মির্জা আব্বাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিত্রনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদিন, এবং জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।