এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
ভারতে বসবাসরত বিতর্কিত বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিনকে ফেসবুক এক সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ করেছে বলে দাবি করেছেন তিনি। সম্প্রতি টুইটারে দেওয়া এক টুইটে তিনি অভিযোগ করেছেন, সত্যি কথা বলার জন্যই ব্যান করে দেওয়া হয়েছে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি। তবে কবে থেকে ফেসবুকের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিলেন সে বিষয়ে কিছু জানাননি লেখিকা।
টুইটে তসলিমা লিখেছেন, ‘সত্যি কথা বলার জন্য ফেসবুক আবারো সাত দিনের জন্য ব্যান করে দিল আমাকে।’ এরপর আরো একটি টুইটে তিনি লিখেছেন, ‘ফেসবুক আমাকে ব্যান করে দিয়েছে, কারণ আমি লিখেছিলাম ‘ইসলামিস্টরা বাংলাদেশি হিন্দুদের বাড়ি ও মন্দির ধ্বংস করে দিয়েছিল এটা ভেবে যে হিন্দুরা হনুমানের পায়ের উপরে কোরান রেখেছে। কিন্তু যখন এটা জানা গেল যে হিন্দুরা নয় বরং ইকবাল হোসেন ওটা করেছিল তখন ইসলামিস্টরা চুপ করে ছিল। ইকবালের বিরুদ্ধে তারা কিছু বলেওনি আর করেওনি। এটা লেখার জন্য ফেসবুক আমাকে নিষিদ্ধ করেছিল।’
আরেক টুইটে ভারতের ধর্ম নিরপেক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেন তসলিমা নাসরিন বলেন, ‘হিন্দুরা আজমির শরিফ দরগাহ, নিজামউদ্দিন দরগাহর মতো বিভিন্ন জায়গায় প্রার্থনা করেন। সালমান খান গণেশ চতুর্থী পালন করেন, শাহরুখ খান সিদ্ধি বিনায়ক মন্দিরে প্রার্থনা করেন। এটাই ভারতবর্ষ।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৬ মার্চেও ফেসবুক তাদের প্ল্যাটফর্মে তসলিমা নাসরিনকে ২৪ ঘণ্টার জন্য নিষিদ্ধ করেছিল। ২০১৫ সালে একবার তার অ্যাকাউন্ট ব্লক করে রেখেছিল সামাজিক যোগাযোগের এই মাধ্যম। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে ফেসবুকের নীতি লঙ্ঘন করায় তার অনেক পোস্ট মুছে ফেলে এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।