পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের কারণে কতকিছুই তো হচ্ছে।
এবার জানা গেলো করোনাভাইরাস কারণে লকডাউনে থাকতে হচ্ছে বলে প্রেমিক হারিয়েছেন বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। এমন দাবি করে তিনি বুধবার তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেজে পোস্ট করেন।
তসলিমা নাসরিন এ ঘটনার কথা উল্লেখ করেলও প্রেমিকের নাম জানাননি। এর আগেও তার এ প্রেম বিষয়ে কিছু উল্লেখ করেননি। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমার প্রেমিক-ভাগ্য খুব খারাপ। একটা যেন তেন প্রেমিক ছিল, সেটিকে লকডাউনের পর বিদেয় করতে হয়েছে। আমি ঘর থেকে বেরোচ্ছি না, এ তার সইছিল না। সে তার চাকরি করতে বাইরে বেরোচ্ছে, অথচ আমি ঘরে বসে দিব্যি কোভিড এড়িয়ে চলছি, আমার জীবনকে কেন আমি তার জীবনের চেয়েও মূল্যবান ভাবছি! আমি বলেছি, আমি যেহেতু বাইরে চাকরি ব্যবসা ইত্যাদি করছি না, আমার বাইরে বেরোনোর দরকার পড়ছে না। আর আমি যদি ঘরে থেকে কোভিড এড়াতে পারি তার তো খুশি হওয়ার কথা, কিন্তু এত সে অখুশি কেন। কেন আমি তার সঙ্গে দেখা করছি না। বলেছি ভ্যাক্সিনের আগে দেখা সাক্ষাৎ কারও সঙ্গেই করব না। আমার সঙ্গেও না? না তোমার সঙ্গেও না। রেগে আগুন হয়ে গেল। সে আগুন আমি আর নেভাতে চাইনি।
প্রেম করার জন্য দেশে হোক, বিদেশে হোক, এমন সব অযোগ্য অপদার্থ লোক আমি বেছেছি, এখন ভাবলে নিজের ওপরই রাগ হয়। আমি বেছেছি বলাটা ঠিক হবে না, আমি কাউকে বাছিনি। কেউ সামনে পড়েছে, আগ্রহ দেখিয়েছে, ফিরিয়ে দিলে কায়দা করে ভিড়েছে, তাদেরই সঙ্গে নিয়ে আমি পথ হেঁটেছি। প্রেমিক বলি তাদের, আসলে প্রেমিক কি কেউই ছিল? গভীর করে ভাবলে বুঝি, কেউই সত্যিকার প্রেমিক ছিল না। আমিই তাদের প্রেমিক ভেবে সুখ পেয়েছি। আমার ওই সুখটার হয়তো দরকার ছিল।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।