পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর হযরত মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই) বলেছেন, আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য জীবন-বিধান হলো একমাত্র ইসলাম। সকলকে ইসলামের আলোকেই গড়ে উঠতে হবে। বিদেশী ও হিন্দুয়ানী সংস্কৃতির মূলোৎপাটন করে ইসলামী সংষ্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। এজন্য ইসলামী সাংস্কৃৃতিক সংগঠনগুলোকে এক যোগে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, ইসলাম ও ইসলামী তাহজীব-তামাদ্দুন ধ্বংসের পাঁয়তারা চলছে। একটি জাতিকে ধ্বংস করতে হলে তার সংস্কৃতি ধ্বংস করতে হবে। সে আলোকে আজ মুসলমানদের সংস্কৃৃতি ধ্বংস করে পশ্চিমা সংস্কৃতি জাতীয়ভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ইসলামী সংস্কৃৃতির গুরুত্ব অপরিসীম। কাজেই এ সংস্কৃৃতি চর্চা করতে গিয়ে যেন বিদেশী সংস্কৃৃতির পাতা ফাঁদে পা না দেই। ইসলামী সংস্কৃতিতে এমন সব শব্দ ব্যবহার না করা, যাতে ইসলামের সৌন্দর্য বিনষ্ট করে।
গতকাল মঙ্গলবার দিনব্যাপী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় শিক্ষা-সংস্কৃতি বিভাগের তত্ত¡াবধানে ও ইসলামী যুব আন্দোলনের ব্যবস্থাপনায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংস্কৃতিক কর্মীদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় আলোচক ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, আলহাজ আমিনুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের সেক্রেটারী জেনারেল প্রকৌশলী আতিকুর রহমান মুজাহিদ, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শাহ ইফতেখার তারিক, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, মাওলানা এইচ এম সাইফুল ইসলাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।