নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
টটেনহ্যামের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও ইংল্যান্ডের হয়ে বিশ্বকাপজয়ী স্ট্রাইকার জিমি গ্রিভস মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। গতকাল সকালে নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
চেলসির জার্সিতে পেশাদারি ক্যারিয়ার শুরু করেন গ্রিভস। এরপর এক মৌসুম এসি মিলানে কাটিয়ে যোগ দেন টটেনহ্যামে। স্পার্সদের জার্সিতে ক্যারিয়ারের সেরা সময় কাটান গ্রিভস। ৯ বছর টটেনহ্যামে কাটিয়ে তিনি পরে যোগ দেন ওয়েস্ট হামে।
স্পার্সদের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩৭৯ ম্যাচে ২৬৯ গোল করেছেন গ্রিভস। যা ইংলিশ ক্লাবটির হয়ে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড। তারমধ্যে ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে টটেনহ্যামের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৭ গোল করেন তিনি। যা এখনো ভাঙতে পারেনি ক্লাবটির কেউ।
১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন গ্রিভস। দেশের হয়ে ৫৭ ম্যাচ খেলে ৪৪ গোল করেছেন তিনি। গ্রিভসের মৃত্যুতে টটেনহ্যাম এক বিবৃতিতে জানায়, ‘কিংবদন্তি জিমি গ্রিভসের মৃত্যুর খবরে আমরা খুবই ব্যথিত। তিনি কেবল টটেনহামের রেকর্ড গোলদাতা নয়, দেশের সব সময়ের সেরা স্ট্রাইকারের একজন।’
১৯৬১ সালের ডিসেম্বরে স্পার্সদের জার্সিতে অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করেন গ্রিভস। প্রতিপক্ষ ছিল বø্যাকপুল। ১৯৬২ সালে এফএ কাপ ও ১৯৬৩ সালে কাপ উইনার্স কাপ জিতেছেন তিনি। স্ত্রী ইরিনা, চার সন্তান ও ১০ নাতি-নাতনি ও তাদের সন্তানদের সঙ্গে বাস করতেন গ্রিভস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।