মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
চীনের তিন নভোচারী গ্রিনিচ মান সময় শুক্রবার ভোর ৫টা ৩৫ মিনিটে পৃথিবীতে ফিরে এসেছে। মহাকাশে সফলভাবে দুটি যানের মধ্যে ‘ম্যানুয়াল ডকিং’ সম্পন্ন করে ফিরেছেন তারা। চীনের জন্য এই সফলতা এবারই প্রথম। প্রায় ৯০ দিন পর পৃথিবীর মাটিতে পা রাখলেন চীনা এই মহাকাশচারীরা।
পৃথিবী থেকে ৩৮০ কিলোমিটার দূরে স্থাপিত চীনের মহাকাশ স্টেশনের তিয়ানহি মডিউলে ছিলেন নি হাইশেং, লিউ বোমিং ও তাং হনবো। গত ১৭ জুন তারা মঙ্গোলিয়ার মরুভূমি থেকে যাত্রা করেছিলেন। ৯০ দিন পর বৃহস্পতিবার তারা শেনঝু-১২ মহাকাশ যানে করে পৃথিবীর উদ্দেশে রওনা দেন।
চীনা সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে তথ্য পাঠানো, কয়েক ঘণ্টা মহাকাশে হাঁটাসহ বিভিন্ন কাজ করেছেন তিন মহাকাশচারী।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন প্রকল্প থেকে সরে গিয়ে চীন পৃথকভাবে মহাকাশ প্রকল্প গ্রহণ করে। ২০১৯ সালে দেশটি প্রথম চাঁদের অপরপৃষ্ঠে মনুষ্যবিহীন যান পাঠায়।
ফিরে আসা তিনজনের মধ্যে রয়েছেন সে দেশের প্রথম নারী নভোচারীও। চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানিয়েছে, সেদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি দুর্গম এবং বালিপূর্ণ এলাকায় সফলভাবে অবতরণ করেন নভোচারীরা।
এর আগে শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া গত শতাব্দির ষাটের দশকে এধরনের কাজে সফলতা প্রদর্শন করেছিল। কাজটি বেশ জটিল, কেননা মহাকাশযানগুলো নিজস্ব কক্ষপথে প্রতিনিয়তই কয়েক হাজার কিলোমিটার বেগে ঘুরছে। এমতাবস্থায় দুটি যানকে নিরাপদে কাছাকাছি নিয়ে আসা মোটেই সহজ নয়। এক্ষেত্রে সামান্য ভুল হলে ধ্বংস হতে পারে দুটি যানই।
বলাবাহুল্য, এই নিয়ে মোট চারবার মহাকাশে মানুষ পাঠালো চীন। ২০০৩ সালে চীন প্রথমবারের মতো মহাকাশে মানুষ পাঠাতে সফল হয়। ২০০৮ সালও চীনের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বছর ছিল। কেননা সেসময় প্রথমবারের মতো চীনা এক নভোচারী সফলভাবে মহাকাশে হেঁটে বেড়ান। সূত্র : আরব নিউজ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।