Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিয়ের সময় আতঙ্কিত ছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

বিনোদন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৪:০৬ পিএম

অ্যাঞ্জেলিনা জোলি ও ব্র্যাড পিট এর বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়েছে বহু আগেই, তবুও এখনও সন্তানদের হেফাজত নিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। সম্প্রতি, ব্র্যাড পিটের সঙ্গে নিজের বিয়ে নিয়ে মুখ খুলেছেন অ্যাঞ্জেলিনা। এই হলিউড অভিনেত্রীর কথায়, ব্র্যাড পিটের সঙ্গে বিয়ের সময় তিনি তার এবং তার পরিবারের নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কে ছিলেন। জানিয়েছেন বিবাহ-বিচ্ছেদ তাকে এক্কেবারে বিধ্বস্ত করে দিয়েছে।

সম্প্রতি এক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রীকে প্রশ্ন করা হয়, ‘তিনি কি বিয়ের সময় তার সন্তানদের জন্য ভয় পেয়েছিলেন?’ উত্তরে অ্যাঞ্জেলিনা বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি ভয় পেয়েছিলাম আমার পরিবারের জন্য। আমার পুরো পরিবার।’  

অভিনেত্রী জানান, এখন যেহেতু আইনি লড়াই চলছে, তাই তিনি এবিষয়ে বিস্তারিত কথা বলতে পারবেন না। তবে এটুকু বলতে পারেন, বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত মোটেও সহজ ছিল না। বিচ্ছেদ তাঁকে বিধ্বস্ত করে দিয়েছিল।

অ্যাঞ্জেলিনা আরও বলেন, ‘আমার এই সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সময় লেগেছে, কারণ আমি এটা অনুভব করছিলাম যে আমার সন্তানদের বাবার কাছ থেকে আমাকে আলাদা হতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি দিনের শেষে, আপনার কাছের ভালবাসার কয়েকজন মানুষই আপনার জীবনের সত্যতা জানবেন, আপনি কীসের জন্য লড়াই করছেন, অথবা আপনি কী ত্যাগ করছেন, কী ভোগ করছেন। আপনার চারপাশে যা কিছু ঘটুক না কেন, পরিবার যেন শান্তিতে থাকে। ব্র্যাড জীবনে এগিয়ে গিয়েছেন ঠিকই, আসলে কিন্তু আমরা একটা পরিবার।’  

উল্লেখ্য, অ্যাঞ্জেলিনা জোলি ও ব্র্যাড পিট ২০১৪ সালে বিয়ে করেন, যদিও তার আগে তারা ১০ বছর সম্পর্কে ছিলেন। ২০১৬ সালে অ্যাঞ্জেলিনা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। যদিও শেষপর্যন্ত ২০১৯-এ তাদের আইনি বিচ্ছেদ হয়। দম্পতির ৬ সন্তান রয়েছে ম্যাডক্স, প্যাক্স, জাহারা, শিলো এবং যমজ ভিভিয়েন ও নক্স। আপাতত অ্যাঞ্জেলিনা ও ব্র্যাডের মধ্যে সন্তানদের হেফাজত নিয়ে লড়াই চলছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: অ্যাঞ্জেলিনা জোলি


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ