Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আফগানিস্তানে মার্কিন দখলদারির আনুষ্ঠানিক অবসান আজ

নিরাপদ প্রত্যাহারে ৯৮ দেশের সাথে তালেবানের চুক্তি : কান্দাহারেই আছেন আখুন্দজাদাহ

মুহাম্মদ সানাউল্লাহ/ইশতিয়াক মাহমুদ | প্রকাশের সময় : ৩১ আগস্ট, ২০২১, ১২:০০ এএম

আফগানিস্তানে দীর্ঘ দুই দশক মার্কিন দখলদারিত্বের অবসান ঘটছে আজ। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আফগানিস্তান দখলের পর ২০২০ সালের ফেব্রæয়ারিতে কাতারের দোহায় এক শান্তিচুক্তির মাধ্যমে দেশটি থেকে মার্কিন বাহিনী প্রত্যাহার করতে সম্মত হয় ওয়াশিংটন। এর বিপরীতে আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অংশ নিতে তালেবান সম্মত হয়। চুক্তি অনুসারে ক্ষমতাসীন থাকা মার্কিন সমর্থনপুষ্ট আফগান সরকারের সমঝোতার জন্য তালেবান চেষ্টা করলেও দুই পক্ষের মধ্যে কোনো সমঝোতা হয়নি। এর পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছর মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের মধ্যে পুরো দেশের নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালাতে শুরু করে তালেবান। মে থেকে অভিযান শুরুর পর সাড়ে তিন মাসের মাথায় ১৫ আগস্ট রাজধানী কাবুলের অধিকার নেয় তালেবান যোদ্ধারা।

এদিকে আফগানিস্তান থেকে বহুজাতিক বাহিনীর প্রত্যাহারে আজ সময়সীমা অতিক্রমের পরেও বিদেশী নাগরিক ও বিদেশ ভ্রমণের যথাযথ ডকুমেন্ট থাকা আফগান নাগরিকদের নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল প্রত্যাহারের জন্য তালেবানের সাথে চুক্তি করেছে ৯৮টি দেশ। গতকাল ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর যৌথভাবে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়। তালেবানের সাথে চুক্তি করা ৯৮ দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জার্মানি ও ফ্রান্স রয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা তালেবানের কাছ থেকে নিশ্চয়তা পেয়েছি যে, সব বিদেশী নাগরিক ও ভ্রমণের অনুমোদন থাকা যেকোনো আফগান নাগরিককে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার সাথে দেশ ছাড়তে ও দেশের বাইরে ভ্রমণে অনুমতি দেয়া হবে। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, আমাদের নাগরিক, দেশবাসী, বাসিন্দা, কর্মী, আমাদের সাথে কাজ করা আফগান এবং যারা ঝুঁকিতে আছেন, আফগানিস্তানের বাইরে তাদের অবাধ ভ্রমণ অব্যাহত রাখায় নিশ্চয়তা দিতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। বিবৃতিতে আরো জানানো হয়, খ্যাতনামা আফগানদের জন্য ভ্রমণের অনুমোদন অব্যাহত রাখা হবে।

ওদিকে রোববার মার্কিন প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক স্যুলিভান জানিয়েছেন, আফগানিস্তানে যেসব মার্কিনি থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তারা আফগানিস্তানে আটকা পড়ে থাকবেন না। ভবিষ্যতে যখন তারা বের হয়ে আসতে চান, তখনই যেন তাদের বের করা আনা সম্ভব হয়, এ লক্ষ্যে ব্যবস্থাপনা চালু রাখার হবে বলে জানান তিনি।

অপরদিকে ফ্রান্স ও ব্রিটেন একত্রে জাতিসঙ্ঘে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে মানবিক সহায়তা চালু রাখতে নির্দিষ্ট ‘সেফ জোন’ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব উত্থাপনের পরিকল্পনা করছে। এর আগে শুক্রবার ফ্রান্স ও শনিবার ব্রিটেন আফগানিস্তান থেকে তাদের প্রত্যাহার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ঘোষণা অনুযায়ী আজই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহার কার্যক্রম শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার জেরে আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায় মার্কিন বাহিনী। অত্যাধুনিক সমরাস্ত্রসজ্জ্বিত মার্কিন সৈন্যদের হামলায় আফগানিস্তানের তৎকালীন তালেবান সরকার পিছু হটে। তবে একটানা দুই দশক যুদ্ধ চলে দেশটিতে।
আমাদের এখন পুনর্গঠন, পুনর্মিলনের সুযোগ: আনাস হাক্কানি

সিনিয়র তালেবান নেতা আনাস হাক্কানি বলেছেন, এখন সময় এসেছে তালেবানদের অতীতকে ক্ষমা করার এবং আফগানিস্তানকে পুনর্গঠন ও পুনর্মিলনের। হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা জালালুদ্দিন হাক্কানির কনিষ্ঠ পুত্র টিআরটি-র সাথে একটি সাক্ষাৎকারের সময় এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন। তাকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় চার ভাইকে হারানো সত্তে¡ও তাকে ‘ক্ষমা করতে ইচ্ছুক’ কিনা।

হাক্কানি বলেন, ‘গত দুই দশকে আমার মতো অনেক মানুষ মার্কিন বাহিনী এবং পূর্ববর্তী আফগান সরকারের যুদ্ধ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
তারা আমাকে প্রায় পাঁচ বছর কারাগারে রেখেছিল। আমি প্রায় চারটি বছর একটি ঘরে কাটিয়েছি এবং বেশ কষ্ট পেয়েছি। আমাকে মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছিল’। তবে, তিনি যোগ করেছেন যে, ‘আমি জানি অতীতে খারাপ জিনিস ঘটেছে, কিন্তু এখন আমাদের পুনর্নির্মাণ এবং পুনর্মিলনের সুযোগ আছে’।

দায়েশ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আফগানিস্তানের ৯০ শতাংশ সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। তিনি বলেন, যারা দায়েশের মতো গ্রুপ তৈরি করে, তারা তাদের সাথেও একই আচরণ করবেন যেমন তারা বাকিদের সাথে করে থাকেন।
তিনি আরো বলেন, ‘এখনও এমন কিছু দেশ আছে যারা আফগানিস্তানে যুদ্ধ শেষ করতে চায় না। এ কারণেই তারা তাদের প্রক্সি যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত করার জন্য দায়েশ বা অন্যদের মতো গ্রুপ তৈরি করে’।

‘তারা আক্রমণ করতে পারে বা ভয় সৃষ্টির চেষ্টা করতে পারে [কিন্তু] আমরা সেভাবেই মোকাবিলা করব যেমন আমরা হামলা শেষ করার বড় সমস্যা মোকাবেলা করেছি’। তিনি বলেন, ‘নতুন সরকার ও মন্ত্রিসভা গঠনের চেষ্টা চলছে। আমি খুবই আশাবাদী যে, সবকিছু ঠিকঠাক হবে’।

তিনি আরও বলেন, ‘যারা মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন তারা জনগণের সেবা করতে সক্ষম নেতা হবেন। নাম এখনো চূড়ান্ত হয়নি। কিন্তু আমি নিশ্চিত যে, আগামী দিনগুলোতে আমরা একটি ইতিবাচক ফলাফল পাব। তালেবান নেতার মতে, আফগানিস্তানের সমস্ত দুঃখ ও সমস্যা কোনো না কোনোভাবে বিদেশি হস্তক্ষেপের সঙ্গে যুক্ত ছিল।

‘আপনি যদি ইতিহাস পড়েন, সেটা সোভিয়েত ইউনিয়ন হোক বা যুক্তরাষ্ট্র, যে কেউ আফগানিস্তানে আক্রমণ করেছে সে সমস্যা তৈরি করেছে। তারা তাদের আক্রমণের পাশাপাশি চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা নিয়ে আসে’। তালেবান নেতা যোগ করেছেন যে, ‘তাদের নিজস্ব এজেন্ডা রয়েছে এবং [তারা] যেকোনো সম্ভাব্য উপায়ে তাদের বাস্তবায়নের চেষ্টা করে’। তিনি বলেন, তিনি মানুষের জন্য তার যথাযথ ভূমিকা পালন করেছেন এবং শান্তি আলোচনায় মনোনিবেশ করেছেন। আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতের প্রধান সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন। আমাদের অতীতকে পেছনে ফেলতে হবে’, হাক্কানি বলেন। তিনি আরো বলেন, ‘এত বছর ধরে মানুষের মনে ঢুকানো কুসংস্কার দূর করা দরকার’। আদি আফগানদের প্রতি আপাত দৃষ্টিতে তিনি বলেন, ‘তাদের বুঝতে হবে আমরা তাদের ভাই’।

কান্দাহারেই আছেন আখুন্দজাদাহ
তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদাহ আফগানিস্তানে আছেন বলে নিশ্চিত করেছে তালেবান। তিনি কখনও প্রকাশ্যে উপস্থিত হননি এবং তার অবস্থান অনেকটা অজানা রয়ে গেছে। তালেবান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, ‘তিনি কান্দাহারে উপস্থিত। তিনি শুরু থেকেই সেখানে বসবাস করছেন’। তিনি শিগগিরই জনসম্মুখে উপস্থিত হবেন’- যোগ করেছেন ডেপুটি মুখপাত্র বিলাল করিমি।

‘ঈমানদার’দের কমান্ডার আখুন্দজাদাহ ২০১৬ সাল থেকে তালেবানকে তার প্রধান হিসেবে দেখভাল করেছেন। আখুন্দজাদার দৈনন্দিন ভ‚মিকা সম্পর্কে এখনও খুব কমই জানা যায়, তার পাবলিক প্রোফাইল মূলত ইসলামিক বিশেষ দিনগুলোয় বার্ষিক বার্তা প্রকাশের মধ্যে সীমাবদ্ধ। তালেবান ক্ষমতায় আসার পর এবং আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর থেকে তিনি এখনও কোনো ধরনের বিবৃতি দেননি। তালেবানদের তাদের শীর্ষ নেতাকে আড়ালে রাখার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।

গোষ্ঠীর রহস্যজনক প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মোহাম্মদ ওমর তার নির্জনবাসের জন্য খ্যাত ছিলেন এবং ১৯৯০-এর দশকে যখন দলটি ক্ষমতায় ছিল তখনও খুব কমই কাবুল ভ্রমণ করেন। এর পরিবর্তে মোল্লা ওমর মূলত কান্দাহারে থিতু ছিলেন, এমনকি দর্শনপ্রার্থী প্রতিনিধিদের সাথে দেখা করতেও অনিচ্ছুক ছিলেন। কান্দাহার ছিল তালেবান আন্দোলনের জন্মস্থান এবং নব্বইয়ের দশকে তালেবানদের কঠোর ইসলামী সরকারের কেন্দ্রস্থল।

আফগান সমস্যা সমাধানে পাকিস্তানের সাহায্য চায় তালেবান
তালেবান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) ইস্যুটি আফগানিস্তান নয় বরং পাকিস্তান সরকারকেই সমাধান করতে হবে। একটি বেসরকারি নিউজ চ্যানেলে সাক্ষাৎকারের সময় তাকে ‘তালেবান নেতারা টিটিপিকে পাকিস্তানের সাথে সংঘর্ষে না জড়াতে বলবে কিনা’ প্রশ্ন করা হলে মুখপাত্র এ মন্তব্য করেন।

মুজাহিদ বলেন, ‘টিটিপির যুদ্ধ বৈধ কি না তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য এবং তার প্রতিক্রিয়ায় একটি কৌশল প্রণয়নের জন্য তারা পাকিস্তানের উপর নির্ভর করবে এবং তালেবানদের উপর নয়’। তিনি জোর দিয়ে বলেন, তালেবানদের অধীনে গঠিত ভবিষ্যত আফগান সরকার বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক কথা বলবে। ‘তবে, আমাদের অবস্থান হল যে, আফগান মাটি কেউ অন্য দেশের শান্তি নষ্ট করতে ব্যবহার করতে পারবে না’। তিনি বলেন, যদি টিটিপি তালেবানকে তাদের নেতা মনে করে তবে তারা তাদের আদেশ মেনে চলবে।

মুখপাত্রের মতে, আফগানিস্তানে সরকার গঠনের জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রচেষ্টা চলছে। তবে, তিনি যোগ করেছেন যে, ছোটখাটো বিপত্তি হয়েছে। তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করে কাবুলে ঢোকা এবং রাজধানী দখল করা অপ্রত্যাশিত ছিল। আমরা একটি সরকার গঠনের বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা করতে চাই, যাতে একটি শক্তিশালী সরকার তৈরি করা যায়’।

মুজাহিদ পুনরাবৃত্তি করলেন যে, তালিবান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে চেয়েছিল এবং প্রত্যেকের ইনপুট এবং জনগণের ইচ্ছার প্রতিনিধিত্বসহ একটি ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিল।
মুখপাত্র আশা প্রকাশ করেন যে, তালেবানরা কিছু দিনের মধ্যে নতুন সরকার গঠনের বিষয়ে ঘোষণা দেবে। তিনি আরো দাবি করেন, আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই এবং প্রাক্তন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ ছাড়াও সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ইউনুস কানুনি এবং আবদুল রশিদ দোস্তামের সঙ্গে আলোচনার পরামর্শ বিবেচনা করা হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, ‘আমরা কাবুলে উপস্থিত সকল নেতাদের সাথে পরামর্শ করছি। আমরা তাদের সাথে যোগাযোগ করছি এবং তাদের সুপারিশ আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ’।

মুজাহিদ বলেন, অতীতে যারা সংঘাতের কেন্দ্রে ছিল তাদের অন্তর্ভুক্তি তালেবানরা এড়িয়ে চলবে এবং পরিবর্তে এমন ব্যক্তিদের বেছে নেবে যাদের প্রতি জনগণের সমর্থন আছে। তিনি পুনরাবৃত্তি করে বলেন যে, অতীতের নেতাদের উপেক্ষা করা হবে না এবং নিয়মিতভাবে তাদের সাথে পরামর্শ করা হবে।

পাঞ্জশির উপত্যকা : পাঞ্জশির উপত্যকায় জাতীয় প্রতিরোধ ফ্রন্টের আহমদ মাসউদের নেতৃত্বে তালেবানবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে উঠেছে। সেখানকার নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে মন্তব্য করে মুজাহিদ দাবি করেন যে, তারা ৬০ ভাগ আত্মবিশ্বাসী যে, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করা যাবে’। মুখপাত্র বলেন, তালেবানরা পাঞ্জশিরকে তাদের নিয়ন্ত্রণে আনতে চায় এবং আশা করে যে, তারা যুদ্ধে নামবে না। তিনি আরো বলেন, ‘এভাবে সেখানকার মানুষের সম্মান অক্ষু্ন্ন থাকবে এবং আমরা তাদের প্রতি শ্রদ্ধার সাথে আচরণ করব’।

মুজাহিদ বলেন, পাঞ্জশিরের নেতারা ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, তারা তালিবানের সঙ্গে আলোচনা চায়, যুদ্ধ চায় না। মুখপাত্রের মতে, যদি কোনো যুদ্ধ হয় তাহলে তালেবানদের বিজয় ত্বরান্বিত হবে, কারণ তারা উপত্যকাটিকে ‘ঘিরে’ রেখেছে এবং তারা বাদাখশান, পাঘমান এবং তাখারো পারওয়ানে রয়েছে। সূত্র : এএফপি, এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ডন অনলাইন, জিও নিউজ।



 

Show all comments
  • Md Mohin Khan ৩১ আগস্ট, ২০২১, ১:০৪ এএম says : 0
    আফগানিস্তানকে পরাশক্তিদের গোরস্তান বলা হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ নুরুল হুদা ৩১ আগস্ট, ২০২১, ১:০৫ এএম says : 0
    আসে বীরের মতো জায় চুরের মতো এটা পশ্চিমাদের চরিত্র
    Total Reply(0) Reply
  • Md Salauddin Salauddin ৩১ আগস্ট, ২০২১, ১:০৫ এএম says : 0
    তা লে বা ন কোনো জঙ্গিদের নাম নয়, ওরা এখন বীর মুজাহিদ, পৃথিবীর কোনো পরাশক্তিকেই তারা পরোয়া করে না
    Total Reply(0) Reply
  • MD Mosaroof ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৫ এএম says : 0
    আলহামদুলিল্লাহ
    Total Reply(0) Reply
  • Rezaul Karim ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৭ এএম says : 0
    তালেবানরা কখনোই নারী শিক্ষার৷ বিরোধী ছিলেন না বরং তারা নারী পুরুষদের আলাদা ক্ষেত্র তৈরি করেছিলেন
    Total Reply(0) Reply
  • Ikramul Sardar ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৭ এএম says : 0
    ইসলামের বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ অাজ অথবা কাল.. নবীন তরুণ উঠেছে জেগে ধরবে তাঁরা বিশ্বের হাল।।
    Total Reply(0) Reply
  • Kazi Saidur Sami ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৮ এএম says : 0
    আল্লাহ সাহায্য সব সময় প্রকৃত মুজাহিদদের সাথে থাকে,,, তালেবানরা একশত ভাগ হক্বের উপর প্রতিষ্ঠিত
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Sohel Rana Sohat ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৮ এএম says : 0
    এমন একদিন আসবে গাছের পিছে লুকাতে হবে তাদের
    Total Reply(0) Reply
  • Md NaimurRahaman Sazzad ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৮ এএম says : 0
    তোমারা মুসলমান দের বন্দুকের ভয় দেখিয়ে ওনা কারণ মুসলমান লড়াই করে বন্দুকের শক্তি দিয়ে না মুসলমান লড়াই করে ঈমানের শক্তি দিয়ে কারণ বন্দুকের প্রতিটি বন্দুকের নলে শহীদ হওয়ার জন্য প্রস্তুত তোমরা দেখো প্রতিটি গুলির মৃত্যু আর মুসমান গুলি মধ্যে জন্নাতের প্রতিচবি দেখতে পাই
    Total Reply(0) Reply
  • Enayetkabir Khan ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৯ এএম says : 0
    আমার কথা হলো আমেরিকার যে অপরাধ করেছে তার বিচার কে করবে?
    Total Reply(0) Reply
  • M F Al Amin ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৯ এএম says : 0
    তালেবান সাথে চুক্তি করে, যুক্তরাষ্ট্র নিজে মিথ্যাবাদী হিসাবে, দুনিয়ার কাছে আবার প্রমাণ করল।
    Total Reply(0) Reply
  • Fatima Zannat Kochi ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৫:২৯ এএম says : 0
    ইসলাম ও মুসলিমেরাই বিজয়ী হবে, শুধু দরকার সীমাহীন ধৈর্য্য। আল্লাহ মহান! তুমি সবরকারী হওয়ার তাওফিক দাও।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Laju Islam Laju ৩১ আগস্ট, ২০২১, ৭:১০ এএম says : 0
    আলহামদুলিল্লাহ
    Total Reply(0) Reply
  • Zakiul Islam ৩১ আগস্ট, ২০২১, ২:০৪ পিএম says : 0
    অভিনন্দন বীর আফগান তালেবান মুজাহিদ । তোমরা নির্যাতিত মানুসের প্রেরনার উৎস । জুলুম বাজ, গণহত্যা কারি , বুশের বিচার হতে হবে । অন্যায় ভাবে আফগানিস্তান দখলের জন্য আমেরিকাকে ক্ষতি পুরন দিতে হবে ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আফগানিস্তান


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ