পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী ইসলামী সহযোগিতা যুব ফোরামের (আইসিওয়াইএফ) চতুর্থ সাধারণ সভা। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান, ইসলামী সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) মহাসচিব ড. ইউসুফ আল-ওথাইমিন, আইসিওয়াইএফ’র প্রেসিডেন্ট তাহা আয়হান, তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াভুজ সেলিম কিরান, তুরস্কের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী মেহমেত মুহাররেম কাসাপোগলু, লিবিয়ার যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী ফাতাল্লাহ আব্দ আল-লতিফ আল-জুনি, গাম্বিয়ার যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী বাকারি বাদজিয়ে, আজারবাইজানের যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী ফরহাদ হাজিয়েভ এবং রাশিয়ান ফেডারেশনের তাতারস্তান প্রজাতন্ত্রের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী দামির ফাত্তাখভও সম্মানিত অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। অপর এক খবরে বলা হয়, অন্য দেশের সিদ্ধান্তে আফগানদের আশ্রয় দেবে না তুরস্ক। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান বলেছেন, তার দেশ আফগানিস্তানে চলমান সংকট নিয়ে ক‚টনৈতিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আর এ লক্ষ্যে আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে তার দেশ। খবর ডেইল সাবাহ’র। তুর্কি প্রেসিডেন্ট এক টুইট বার্তায় বলেন, আফগানিস্তানের উন্নয়ন এবং অনিয়মিত অভিবাসন নিয়ে ব্যাপক ক‚টনৈতিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তুরস্ক। আমরা আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, আমাদের দেশকে অভিবাসনের চাপ থেকে রক্ষা করতে এবং আমাদের জনগণের শান্তির জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবো। এই ইস্যুতে বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। এই তালিকায় জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য কর্মকর্তাও রয়েছে। আঙ্কারা জানিয়েছে, অন্য কোনও দেশের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অভিবাসনের ভার বহন করবে না তারা। আফগানিস্তানে সা¤প্রতিক ঘটনাগুলোর ব্যাপারে তুর্কি সরকার একটি বাস্তববাদী পন্থা অবলম্বন করেছে। আফগানিস্তানে নতুন বাস্তবতার উদ্ভব হয়েছে উল্লেখ করে আঙ্কারা বলছে যে, সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এদিকে তালেবান কর্মকর্তাদের মধ্যপন্থী বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান। এসময় তিনি জানান, শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে তুরস্ক সব পক্ষের সঙ্গে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছে। এরদোগান বলেন, আফগানিস্তানে তুরস্কের সামরিক উপস্থিতি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নতুন আফগান প্রশাসনের হাতকে শক্তিশালী করবে। তুর্কি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, তুর্কি সৈন্যরা কাবুল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা দেবে এবং নিরাপদ এবং শান্তিপূর্ণ উপায়ে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রাখা নিশ্চিত করবে। তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসোগলুও বলেছেন, আফগানিস্তানে নতুন সরকারের স্বীকৃতির বিষয়ে আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়ের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে তুরস্ক। ডেইলি সাবাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।