বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
দীর্ঘ লকডউন প্রত্যাহারের পরে দক্ষিণাঞ্চল থেকে রাজধানীমুখি নৌযানে জনস্রোত শুরু হয়েছে। বরিশাল-ভোলা ও বরিশাল লক্ষ্মীপুর রুটের নৌযানগুলোও যাত্রী বোঝাই করে চলাচল শুরু করেছে। তবে সড়কপথে লক্ষণীয় মাত্রায় ভিড় নেই এখনো। মাওয়া ও পাটুরিয়া সেক্টরে ফেরি চলাচলে নানামুখী বিধি নিষেধের সাথে বিড়ম্বনার কারণেই সড়ক পথে রাজধানী মুখি যাত্রী কম বলে জানিয়েছেন বাস মালিক ও পরিবহন শ্রমিকরা। আকাশপথেও সরকারী-বেসরকারী ৬টি ফ্লাইট প্রায় ৮৫% যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। তবে নৌপথে উপচেপড়া ভিড় থাকলেও কোন নৌযানেই নুন্যতম স্বাস্থ্য বিধির বালরাই নেই।
নৌযান মালিক ও পরিচালন কর্তৃপক্ষের দাবী, ‘যে হারে যাত্রীর চাপ স্বাস্থ্য বিবিধ কিভাবে পালন করা হবে, তা বোধগম্য নয়’।
বুধবার সকাল থেকে দক্ষিণাঞ্চলের অভ্যন্তরীণ রুট সমূহে নৌযানগুলো যাত্রী নিয়ে চলাচল শুরু করলেও সন্ধ্যা থেকেই দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বরিশাল নদী বন্দরের নৌ টার্মিনালে তিল ধরার ঠাই ছিলনা। রাত ৯টার দিকে যখন একে একে যাত্রী বোঝাই নৌযানগুলো ঢাকার উদ্দেশ্যে বন্দর ত্যাগ করে, তখন তা একেকটি জনবহুল শহরের মত মনে হচ্ছিল।
বুধবারের মত বৃহস্পতিবারও শুধু বরিশাল-ঢাকা নৌপথেই উভয়প্রান্ত থেকে ৭টি করে বড় মাপের নৌযানে যাত্রী ছিল ধারণক্ষমতার দেড়গুনেরও বেশী। এর বাইরে দক্ষিণাঞ্চলে অন্তত ২৫টি নৌ টার্মিনাল ও ঘাট থেকে অন্তত ৫০টি নৌযান ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই বরিশাল নদী বন্দরের নৌ টার্মিনাল যাত্রীতে ঠাসা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।