পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ কে এম ফজলুর রহমান করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) রাত ১১টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন তিনি। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার মৃত্যুর খবরটি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার সাইফুর রহমান।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছেন।
ফজলুর রহমানের জন্ম ১৯৪৬ সালে। পিতার নাম সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, মা জাহানারা বেগম। বিএ এবং এলএলবি শেষ করে ১৯৬৯ সালে এ কে এম ফজলুর রহমান আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৩ সালে তিনি মুনসেফ জাজ হিসেবে জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনে যোগদান করেন। পদোন্নতি পেয়ে ১৯৮৯ সালে জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০২ সালে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে তিনি সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে যোগদান করেন। এরপর ২০০৪ সালে তিনি স্থায়ীভাবে বিচারপতির আসনে বসেন।
স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ফজলুর রহমান বিচার বিভাগে মুন্সেফ হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৯ সালের ১৫ জুন পদোন্নতি পেয়ে হন জেলা ও দায়রা জজ। ২০০২ সালের ২৯ জুলাই হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর তিনি স্থায়ী হন। পরে হাইকোর্ট থেকে অবসরে যান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।