গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
করোনার প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করে ঝুঁকি নিয়ে স্বজনদের সাথে ঈদ উদযাপন করতে বাড়ি ফিরছে মানুষ। লকডাউনের কারনে মহাসড়কে যাত্রী পরিবহন বন্ধ থাকলেও ঘরমুখো মানুষ প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল ও পণ্য পরিবহনের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে। এছাড়া লকডাউনকে উপেক্ষা করে কিছু যাত্রীবাহী বাসও চলাচল করছে।
শনিবার ভোর থেকে রবিবার ভোর পর্যন্ত প্রায় ৫শতাধিক যাত্রীবাহী বাস বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলে গেছে। তবে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকামুখী কোন যাত্রীবাহী বাস ঢাকা থেকে যেতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম গোলচত্ত্বরে পুলিশ বাসগুলোকে আটকে দিচ্ছে। তবে পণ্য ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। মাঝে-মধ্যেই যানজট ও ধীরগতিতে যানবাহনগুলো চলাচল করছে। বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, যানবাহনের চাপ রয়েছে। ঘরমুখো মানুষ নানা কৌশল করে পণ্য পরিবহন গাড়ি, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছে। মানবিক কারণে পণ্য পরিবহান গাড়ি থেকে নামানো যাচ্ছে না।
এছাড়াও উত্তরবঙ্গ থেকে কোন যাত্রীবাহী বাস সেতু পার হতে দেয়া হচ্ছে। ৪/৫টি যাত্রীবাহী বাস আটকে রাখা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল জানান, গতকাল ভোর ছয়টা থেকে আজ ভোর ছয়টা পর্যন্ত ৫শতাধিক বাস ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে উত্তরবঙ্গে গেছে। এছাড়াও প্রায় ২৫ হাজার যানবাহন পার হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।