প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
নন্দ্রীগ্রামে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর জয় পান তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিম বাংলায় তৃণমূলের এই ঐতিহাসিক জয় নিয়ে মোটেই খুশি নন বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। বিজেপি নামক তরিটি তীরে এসে ডুবে যাওয়ায় মোদীর প্রশংসক কঙ্গনার কন্ঠে এমনই সুর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা তৃণমূলের এই জয়কে শুধু বিঁধলেনই না, বরং এদিন পশ্চিমবঙ্গকে কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করে বসলেন অভিনেত্রী। বললেন তৃণমূলের সব থেকে বড় শক্তি বাংলাদেশি আর রোহিঙ্গারা।
বাংলার গ্রাম থেকে শহরে যখন সবুজ ঝর, হাওয়ায় যখন সবুজ আবির মিশছে তখনই কন্ট্রোভার্সি ক্যুইনেরর ট্যুইট, “বাংলাদেশি আর রোহিঙ্গারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সবচেয়ে বড় শক্তি… যা ট্রেন্ড দেখছি তাতে বাংলায় আর হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্ঠ নেই। তথ্য অনুযায়ী গোটা ভারতের অন্য এলাকার তুলনায় বাংলার মুসলিমরা সবচেয়ে গরীব আর বঞ্চিত। ভাল আরেকটা কাশ্মীর তৈরি হচ্ছে'। অভিনেত্রী এর আগে মুম্বাইকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। উদ্ধব ঠাকরে সরকারের রোষের মুখেও পড়তে হয়েছিল তাকে, এবার পশ্চিমবঙ্গকে কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করলেন অভিনেত্রী।
এদিনের তার করা মন্তব্যের পরও থেমে থাকেননি তিনি। তুলনামূলকভাবে ২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনের তুলনায় বিজেপি অসাধারণ ফল করেছে সেটাও জানান অভিনেত্রী। অভিনেত্রী জানান, “এনআরসি, সিএএ-র আবহে সংখ্যালঘুরাই বাংলায় সংখ্যাগরিষ্ঠ। তবে মোদীজি এবং অমিতজির মধ্যে অসাধারণ প্যাশন রয়েছে, তাদের কাজের যতই প্রশংসা করা হোক না কেন তা কম”। শুধু পোস্টই নয়, নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি মিমও শেয়ার করেন কঙ্গনা। তৃণমূল শিবিরকে হায়নার সঙ্গে তুলনা করে মোদীকে সিংহ আখ্যা দেন অভিনেত্রী। লেখেন- “আজ ময়দানে হায়নাদের দিন, তবে সিংহ নিজের দমে লড়াইয়ে ফিরে আসবে”।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।