মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিতর্কের মাঝেই মুম্বাই ছাড়ার ঘোষণা দিলেন বলিউড কুইন কঙ্গনা রানাউত। মহারাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে অভিনেত্রীর বাকযুদ্ধ এখন তুমুল পর্যায়ে। তাই নিজেকে বিতর্ক থেকে গুটিয়ে নিতেই হয়তো এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই চিত্রতারকা।
সোমবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে টুইটারে একটি পোস্ট শেয়ার করেন কঙ্গনা। সেখানে তিনি লিখেছেন, 'ভরাক্রান্ত মন নিয়ে মুম্বাই ছাড়ছি। গত কয়েকদিন ধরে আমাকে যেভাবে গালিগালাজ, হুমকি ও ভয় দেখানো হচ্ছে।অফিস ভেঙে দেওয়ার পর এখন আমার বাড়িটিও ভাঙার চক্রান্ত করা হচ্ছে। সারাক্ষণ অ্যালার্ট সিকিউরিটি এবং তারা হাতে অস্ত্র নিয়ে আমার আশেপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। বলতে বাধ্য হচ্ছি মুম্বাইকে পাক অধিকৃত কাশ্মীর বলা ঠিকই ছিলো।'
লকডাউনের জেরে দীর্ঘ ছয় মাস পর ৯ সেপ্টেম্বর মুম্বাই ফিরেছিলেন কঙ্গনা রানাউত। তবে মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় মায়ানগরী ছেড়ে জন্মভূমিতে ফিরে যাচ্ছেন নায়িকা। বলাবাহুল্য কঙ্গনার এমন ঘোষণায় স্বস্তির হাওয়া বইছে শিবসেনার অন্দরমহলে। কেননা মুম্বাই ছাড়তে অভিনেত্রীর সঙ্গে যেভাবে উঠেপড়ে লেগেছিল তারা, সেই কাজে অন্তত সফল মহারাষ্ট্র সরকার।
এদিকে রোববার মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগৎ সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন কঙ্গনা রানাউত। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন তার বোন রাঙ্গোলি চান্ডেল। প্রায় ২০ মিনিটের আলোচনা শেষে গণমাধ্যমে কঙ্গনা বলেন, আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে রাজ্যপালকে আমার কথা জানালাম। গত কয়েকদিনে আমার সঙ্গে যা ঘটেছে সেসব রাজ্যপালের কাছে তুলে ধরেছি। কেননা উনি আমাদের সবার অবিভাবক। আমি আশাবাদী আমি ন্যায়বিচার পাব।
মূলত সুশান্তের মৃত্যুর পর মুম্বাই পুলিশ ও মহারাষ্ট্র সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কঙ্গনা রানাউত। বিষয়টি নিয়ে একের পর এক টুইট করতে থাকেন অভিনেত্রী। এরপরই শিবেসেনা নেতাদের সঙ্গে বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন তিনি। যার খেসারতও দিতে হচ্ছে তাকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।