পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লেখক উদ্যোক্তা ও সমাজকর্মী মুশতাক আহমেদকে নির্যাতন করে বিনা চিকিৎসায় কারাগারে আটকে রেখে নির্মম মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হয়েছে। স্বাধীনতার ৫০ তম বছরে এসে স্বৈরতন্ত্রের এই বিভৎস মহড়া জনতার মনে পরাধীনতার ভয় জাগিয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, মুশতাক আহমেদকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) ধারায় বিচারপূর্ব আটকে রাখা হয়েছিলো। বারংবার তার জামিন আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে এবং আটকাধীন অবস্থায় তার প্রতি যে আচরণ করা হয়েছে তা নিয়ে উদ্বেগ আছে। তিনি বলেন, মুশতাক আহমেদ কোন খুনি, ব্যাংক লোপাটকারী বা দুর্নীতিবাজ ছিলেন না। তার কথিত অপরাধ ছিলো, সরকারের দুর্নীতি-দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সচেতনামূলক লেখালেখি ও কার্টুন আঁকা।
পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন জনগণের সুরক্ষার আশ্রয় হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু সরকার এই আইনকে নিজেদের অপকর্ম আড়াল করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। এই আইন এখন জননিরাপত্তার বদলে দুর্নীতি-দুঃশাসন টিকিয়ে রাখার অসভ্য অস্ত্রে পরিণত হয়েছে।
পীর সাহেব চরমোনাই দাবি জানিয়ে বলেন, এই আইন অবিলম্বে সংশোধন করে একে জনবান্ধন করতে হবে এবং এর অপব্যবহার বন্ধ করতে হবে। তিনি তার পরিবার ও বন্ধুদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর একটি দ্রুত, স্বচ্ছ, স্বাধীন এবং পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আহবান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।