পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
২০২৩ সালের শেষের দিকে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ভিত্তিতে তুরস্ক হাইব্রিড রকেট পাঠাবে চাঁদে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েপ এরদোগান বলেন, আল্লাহ চাইলে আমরা চাঁদে যাচ্ছি। আমরা মহাকাশ-বন্দর গড়ে তুলতে চাই। তুরস্ক যেন রকেট প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রণী দেশে পরিণত হয়। আমি সে লক্ষে কাজ করব, আমাদের প্রয়াস সফল হবে এবং মহাকাশ গবেষণায় এগিয়ে থাকা দেশের তালিকায় তুরস্কও ঠাঁই পাবে। তুরস্কের একশ বছর প‚র্তি উপলক্ষে এবার চাঁদে যাওয়ার ঘোষণা দিলেন প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েপ এরদোগান। আগামী ১০ বছরের জন্য বেশ কিছু পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। যার মধ্যে আছে, চাঁদে রকেট পাঠানো এবং মহাকাশ-বন্দর তৈরি করা। ২০১৮ সালে তুরস্কের মহাকাশ এজেন্সি তৈরি হয়। সে সময় আর্থিক অনটন চলছিল। তার মধ্যে এই এজেন্সির গঠন নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়তে হয় এরদোগানকে। কিন্তু এই প্রকল্পের সমর্থকদের দাবি ছিল, এর ফলে তুরস্কের মহাকাশ গবেষকরা উপকৃত হবেন এবং ব্রেন ড্রেন বন্ধ হবে। তবে মহাকাশ অভিযানে কত অর্থ খরচ হবে, তা এরদোগান জানাননি। এরদোগান স্পেসএক্সের প্রধান এলোন মাস্কের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তুরস্কের কোম্পানিগুলোকে মহাকাশ অভিযানে সাহায্য করার অনুরোধ জানিয়েছেন। স্পেস এক্সের সহযোগিতায় আমেরিকা থেকে তুরস্কের উপগ্রহ টার্কস্যাট ৫এ মহাকাশে গেছে। আমাদের পা থাকবে মাটিতে, চোখ আকাশে। আমাদের শিকড় থাকবে বিশ্বে, আমাদের ডালপালা থাকবে মহাকাশে। ডয়েচে ভেলে, ডেইলি সাবাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।