পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর হাজারীবাগ থানাধীন বসিলা এলাকায় বান্ধবীর বাসায় কামরুল ইসলাম নামের এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কামরুল বাংলাদেশ সাধারণ আনসারদের তায়কোয়ান্ডো জাতীয় দলের খেলোয়াড় ছিলেন। মোহাম্মদপুর এলাকার একটি তায়কোয়ান্ডো স্কুলের খ-কালীন শিক্ষকও ছিলেন তিনি। তার বাড়ি চট্টগ্রাম জেলার কর্ণফুলী উপজেলার দক্ষিণ শিকল বাহার গ্রামে। বাবার নাম মৃত আব্দুল করিম। বর্তমানে তিনি মতিঝিল ফকিরাপুল গরম পানির গলি এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
নিহতের বান্ধবী প্রতিভা সরকার জানান, কামরুল আনসার টিমের (তায়কোয়ান্ডো) খেলোয়াড়। ফেডারেশন থেকে দুই দিনের ছুটি নিয়ে চট্টগ্রামে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল তার। গত বৃহস্পতিবার রাতে আমার বাসায় আসে। আমরা ঘুমিয়ে গেলে কামরুল সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয়ার চেষ্টা করে। আমরা তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেকে নিয়ে এলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে সে গলায় ফাঁস দিতে পারে সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি প্রতিভা। ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, লাশ ময়নাতদন্তের পর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এদিকে তায়কোয়ান্ডো ফেডারেশনের জাতীয় দলের সহকারী কোচ মো. পলাশ মিয়া জানান, সে গত পরশু দুই দিনের জন্য ছুটি নিয়েছিল গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। এর পর থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ নাই কামরুলের। এই দুই দিন কোথায় ছিল তা বলতে পারছি না। গতকাল সকালেই তার মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে আসি। গতকাল রাতে হাজারীবাগ থানার ওসি সাজ্জাদুর রহমান জানান, কামরুলের ভাই থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করেছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।