বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
অনলাইন ক্লাসে উপস্থিতি কম থাকায় ১১ শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার অনুমতি দেয়নি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইআর)। তাই পরীক্ষা বর্জন করেছে আইইআরের প্রথম বর্ষের সকল শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আন্দোলন করার কারণেই এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীদের। ফলে ২৪ মাস ধরে স্থগিত থাকা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করে প্রথমদিনেই পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার বেলা সোয়া দশটার দিকে পরীক্ষা বর্জন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের সামনে সবাইকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দেওয়ার দাবিতে অবস্থানকর্মসূচি পালন করে ইন্সটিটিউটের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। পরে কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে বিকাল ৪ টায় কর্মসূচি স্থগিত হয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আরিয়া প্রিয়া বলেন, ‘আমি চিকিৎসার জন্য দুই মাস ভারতে ছিলাম। আমার অপারেশন হয়েছিল। ২০১৯ সালেই এসবের ডকুমেন্ট জমা দিয়েছিলাম অফিসে। কিন্তু এবার ১২ জানুয়ারি আমাদের ফর্ম ফিলআপের দিন আমাদেরকে জানানো হলো যে আমাদের পরীক্ষা দিতে দেবে না।১৬ তারিখ আমরা অফিসে যাই। ১৭ তারিখ আমাদের চারজনকে সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এরপর আমরা যখন সব প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ফরম জমা দিতে যাই, তখন বলে তোমাদের কারোই ফরম নেয়া হবে না।"
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বশির আহাম্মদ বলেন, ‘নির্দিষ্ট পরিমান উপস্থিত না থাকায় এদের কয়েকজন পরীক্ষা দিতে পারছে না। তাই সবাই পরীক্ষা বর্জন করেছে। এখন তারা বলে সবার পরীক্ষা নিতে হবে। এখন যাদের উপস্থিত কম ছিল তারা ফরম পূরণ করে নাই, তাদের প্রবেশ পত্রও নাই। আমরা কীভাবে পরীক্ষা নেবো?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভুইয়াঁ বলেন, ‘তাদের প্রত্যেকেরই মানবিক কিছু বিষয় রয়েছে, সেগুলো বিবেচনা করলে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়। আমরা সবার কাছ থেকে পরবর্তীতে আর উপস্থিতির হার সংক্রান্ত সমস্যা হবে না মর্মে লিখিত পত্র নিয়েছি। এ বিষয়ে ইন্সটিটিউট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবো।’
অনলাইন ক্লাসে উপস্থিতি কম থাকায় ১১ শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার অনুমতি দেয়নি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইআর)। তাই পরীক্ষা বর্জন করেছে আইইআরের প্রথম বর্ষের সকল শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আন্দোলন করার কারণেই এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীদের। ফলে ২৪ মাস ধরে স্থগিত থাকা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করে প্রথমদিনেই পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার বেলা সোয়া দশটার দিকে পরীক্ষা বর্জন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের সামনে সবাইকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দেওয়ার দাবিতে অবস্থানকর্মসূচি পালন করে ইন্সটিটিউটের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। পরে কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে বিকাল ৪ টায় কর্মসূচি স্থগিত হয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আরিয়া প্রিয়া বলেন, ‘আমি চিকিৎসার জন্য দুই মাস ভারতে ছিলাম। আমার অপারেশন হয়েছিল। ২০১৯ সালেই এসবের ডকুমেন্ট জমা দিয়েছিলাম অফিসে। কিন্তু এবার ১২ জানুয়ারি আমাদের ফর্ম ফিলআপের দিন আমাদেরকে জানানো হলো যে আমাদের পরীক্ষা দিতে দেবে না।১৬ তারিখ আমরা অফিসে যাই। ১৭ তারিখ আমাদের চারজনকে সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এরপর আমরা যখন সব প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ফরম জমা দিতে যাই, তখন বলে তোমাদের কারোই ফরম নেয়া হবে না।"
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বশির আহাম্মদ বলেন, ‘নির্দিষ্ট পরিমান উপস্থিত না থাকায় এদের কয়েকজন পরীক্ষা দিতে পারছে না। তাই সবাই পরীক্ষা বর্জন করেছে। এখন তারা বলে সবার পরীক্ষা নিতে হবে। এখন যাদের উপস্থিত কম ছিল তারা ফরম পূরণ করে নাই, তাদের প্রবেশ পত্রও নাই। আমরা কীভাবে পরীক্ষা নেবো?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভুইয়াঁ বলেন, ‘তাদের প্রত্যেকেরই মানবিক কিছু বিষয় রয়েছে, সেগুলো বিবেচনা করলে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়। আমরা সবার কাছ থেকে পরবর্তীতে আর উপস্থিতির হার সংক্রান্ত সমস্যা হবে না মর্মে লিখিত পত্র নিয়েছি। এ বিষয়ে ইন্সটিটিউট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবো।’
অনলাইন ক্লাসে উপস্থিতি কম থাকায় ১১ শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার অনুমতি দেয়নি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইআর)। তাই পরীক্ষা বর্জন করেছে আইইআরের প্রথম বর্ষের সকল শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আন্দোলন করার কারণেই এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীদের। ফলে ২৪ মাস ধরে স্থগিত থাকা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করে প্রথমদিনেই পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার বেলা সোয়া দশটার দিকে পরীক্ষা বর্জন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের সামনে সবাইকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দেওয়ার দাবিতে অবস্থানকর্মসূচি পালন করে ইন্সটিটিউটের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। পরে কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে বিকাল ৪ টায় কর্মসূচি স্থগিত হয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আরিয়া প্রিয়া বলেন, ‘আমি চিকিৎসার জন্য দুই মাস ভারতে ছিলাম। আমার অপারেশন হয়েছিল। ২০১৯ সালেই এসবের ডকুমেন্ট জমা দিয়েছিলাম অফিসে। কিন্তু এবার ১২ জানুয়ারি আমাদের ফর্ম ফিলআপের দিন আমাদেরকে জানানো হলো যে আমাদের পরীক্ষা দিতে দেবে না।১৬ তারিখ আমরা অফিসে যাই। ১৭ তারিখ আমাদের চারজনকে সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এরপর আমরা যখন সব প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ফরম জমা দিতে যাই, তখন বলে তোমাদের কারোই ফরম নেয়া হবে না।"
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বশির আহাম্মদ বলেন, ‘নির্দিষ্ট পরিমান উপস্থিত না থাকায় এদের কয়েকজন পরীক্ষা দিতে পারছে না। তাই সবাই পরীক্ষা বর্জন করেছে। এখন তারা বলে সবার পরীক্ষা নিতে হবে। এখন যাদের উপস্থিত কম ছিল তারা ফরম পূরণ করে নাই, তাদের প্রবেশ পত্রও নাই। আমরা কীভাবে পরীক্ষা নেবো?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভুইয়াঁ বলেন, ‘তাদের প্রত্যেকেরই মানবিক কিছু বিষয় রয়েছে, সেগুলো বিবেচনা করলে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া যায়। আমরা সবার কাছ থেকে পরবর্তীতে আর উপস্থিতির হার সংক্রান্ত সমস্যা হবে না মর্মে লিখিত পত্র নিয়েছি। এ বিষয়ে ইন্সটিটিউট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।