এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
ছোট্ট শিশুকে স্বরবর্ণ শেখাতে লাগবে না গৃহশিক্ষক। এমনকি যেতে হবে না স্কুলেও। ঘরেই শিশুদের নার্সারি থেকে পঞ্চম শ্রেণির বইয়ের ছড়া কিংবা গল্প পড়াবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন রোবট এডুবট।
শুধু সৌজন্যবোধ কিংবা নিজের পরিচয় নয়, শিশুদেরও পড়াবে এ রোবটটি। শুধু বাংলা নয়; ইংরেজিতেও সমান পারদর্শী এডুবট। বলতে পারে জোকসও। গাণিতিক প্রশ্নের জবাবও দেয় নির্ভুলভাবে। এখানেই মুগ্ধতার শেষ নয়; আপনার শিশুকে আনন্দ দিতে শেখাবে নাচও।
বিশেষ এ রোবটের উদ্ভাবক বাংলাদেশ ইউনির্ভাসিটি অফ বিজসেন টেকনোলজি-বিইউবিটির শিক্ষার্থী আহসানুল আকিব জানালেন, এডুবটে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে সংযোগ হয়েছে এপিআই প্রযুক্তির। যা ভয়েস কমেন্টকে টেক্সট আকারে পৌঁছে দেয় এডুবটের কাছে। এছাড়া রোবটটিতে কিউআর দেওয়ায় কোনো তথ্য না জানলে তা গুগলে সার্চ করবে। গুগল থেকে টেক্সট নিয়ে ভয়েসে রূপান্তর করে সঙ্গে সঙ্গে বলে দেবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছেন, চতুর্থ শিল্প বিপস্নবের কথা মাথায় রেখে রোবটিক্সে সক্ষমতা বাড়াতে সবোর্চ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে।
এডুবটের উদ্ভাবকের দাবি, রোবটটিতে রয়েছে নার্সারি থেকে পঞ্চম শ্রেণির সব বইয়ের ডেটা। জিজ্ঞেস করলেই, এডুবট বাংলা কিংবা ইংরেজি দুই ভাষাতেই বলবে ছড়া- গল্প। কষবে অঙ্ক, করবে নাচও। উদ্ভাবকরা বলছেন, চলতি বছরেই বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করা হবে রোবটটি।
এডুবটের পাশাপাশি রেস্টুরেন্টের জন্য ৪টি বাণিজ্যিক রোবটের অর্ডার এসেছে বলেও জানান তরুণ এ উদ্ভাবক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।