বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মিজানুর রহমান খান একজন পরিপূর্ণ সাংবাদিক ছিলেন। সাংবাদিকতায় তিনি যেভাবে শ্রম ও মেধা দিয়েছেন বর্তমান প্রজন্মের সাংবাদিকদের তা অনুসরণ করা উচিত। তিনি ছিলেন সার্বক্ষণিক সাংবাদিক। তার অসময়ে চলে যাওয়া সাংবাদিকতার জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। প্রয়াত মিজানুর রহমান খানের ছাত্র জীবনের কর্মস্থল বরিশাল থেকে প্রকাশিত দৈনিক বিপ্লবী বাংলাদেশ আয়োজিত শোকসভায় মিজানুর রহমানকে নিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন বরিশালের সাংবাদিকবৃন্দ।
শুক্রবার বরিশাল প্রেস ক্লাবের মাইনুল হাসান মিলনায়তনে দৈনিক বিপ্লবী বাংলাদেশ’র সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আলম ফরিদের সভাপতিত্বে আয়োজিত শোকসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সভাপতি মানবেন্দ্র বটব্যল, সাবেক সভাপতি এসএম ইকবাল, সাবেক সম্পাদক নজরুল ইসলাম চুন্নু, সাবেক সম্পাদক তপংকর চক্রবর্তী, নবনির্বাচিত সভাপতি ইসমাইল হোসেন নেগাবান মন্টু, এমএম আমজাদ হোসাইন, সৈয়দ দুলাল, দেবাশীষ চক্রবর্তী, নবনির্বাচিত সম্পাদক কাজী মিরাজ মাহমুদ, অপূর্ব অপু প্রমুখ। সঞ্চলনায় ছিলেন মুরাদ আহমেদ।
শোকসভায় মিজানুর রহমান খানের পরিবারের পক্ষে অংশ নিয়ে তার চাচা ফিরোজ আলম খান আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, মিজানুর রহমান খান ছিলেন তাদের বংশের প্রথম গর্বিত সন্তান। অসময়ে চলে যাওয়ায় এখন তারা অনেকটা অভিভাবকহীন।
বক্তারা আরো বলেন, মিজানুর রহমান খান আইনজীবী না হয়েও দেশ বিদেশের সংবিধান সম্পর্কে তার জ্ঞান ছিল ঈর্ষণীয়। কর্মের মাধ্যমে সাংবাদিকতার মর্যাদাকে অনন্য উচ্চতায় তুলে ধরেছেন তিনি। একজন পূর্নাঙ্গ সাংবাদিক হতে যেসব গুণাবলীর প্রয়োজন, তার সবই ছিল মিজানুর রহমান খানের মধ্যে। শোকসভার শুরুতে মিজানুর রহমান খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
উল্লেখ্য, বিশিষ্ট সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান-এর সাংবাদিকতার কর্মজীবনের শুরু বরিশাল থেকে প্রকাশিত বিপ্লবী বাংলাদেশ পত্রিকায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।