নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
৩৬ রানে অলআউট হওয়ার ক্ষত ভুলে সিরিজে ফেরার লড়াই ভারতের সামনে। এমন পরিস্থিতিতে অধিনায়কত্বের ভার উঠেছে আজিঙ্কা রাহানের কাঁধে। তিনি কি বিরাট কোহলির মতো আগ্রাসী থাকবেন মাঠে? নাকি ঠান্ডা মাথায় যেভাবে উইকেটে মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে পারেন, সেটারই প্রতিফলন দেখা যাবে? আর তেমনটা ঘটলে অর্থাৎ রক্ষণাত্মক কৌশল নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে তো ভারত?
দেশটির কিংবদন্তি সাবেক তারকা ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার দিয়েছেন প্রশ্নগুলোর জবাব। গতপরশু ভারতীয় সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, মাঠে কোহলির মতোই আগ্রাসী থাকবেন রাহানে, ‘আজিঙ্কা আগেও ভারতকে নেতৃত্ব দিয়েছে। তার শান্তশিষ্ট থাকার অর্থ এই নয় যে, সে আক্রমণাত্মক নয়। প্রতিটি ব্যক্তির আগ্রাসন দেখানোর নিজস্ব পদ্ধতি রয়েছে। কেউ আগ্রাসন দেখায় না মানে এটা নয় যে, সে আগ্রাসী নয়। (চেতেশ্বর) পুজারার কথাই ধরা যাক। সে খুবই শান্ত আর স্থির। তার শরীরী ভাষায় বোঝা যায় সে কেবল খেলার মধ্যেই সমস্ত মনোযোগ কেন্দ্রীভ‚ত রাখে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, সে অন্য কারও থেকে কম চেষ্টা করছে।’
আজ ভোরে মেলবোর্নে শুরু হয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের চার ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। তবে অ্যাডিলেডে প্রথম টেস্টে নিজেদের ইতিহাসের সর্বনিম্ন রানে গুটিয়ে যাওয়ার দুঃসহ স্মৃতি এখনও তাড়া করে ফিরছে সফরকারীদের। তাছাড়া, সন্তানের বাবা হতে যাওয়া অধিনায়ক কোহলি গেছেন ছুটিতে। তার অনুপস্থিতিতে সিরিজের বাকি অংশে নেতৃত্ব দেবেন রাহানে। তবে তার উপর আস্থার কোনো কমতি নেই শচীনের, ‘সে একজন অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। অনেক সময় ধরে সে দলের সঙ্গে রয়েছে, সফর করেছে এবং দেশের বাইরে রান করেছে। মূল বিষয়টা হলো (উইকেটে) বেশি সময় কাটানো এবং সে যা করতে চায়, সেটাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। আমি মনে করি, চাপ সামলে নেওয়ার ক্ষমতা তার আছে এবং সে পারবে। একই পরিস্থিতিতে ভিন্ন ভিন্ন মানুষের প্রতিক্রিয়া দেখানো বা সাড়া দেওয়ার পন্থা ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু আমি আপনাদের বলতে পারি যে, সবার লক্ষ্যই এক, তাদের সেখানে পৌঁছানোর পথগুলো কেবল আলাদা। আর এটাই ভারতকে জেতাতে পারে। সুতরাং, আজিঙ্কার স্টাইল হবে আলাদা, কৌশল হবে আলাদা। এটা টিম ম্যানেজমেন্টের উপরও নির্ভর করছে- কীভাবে তারা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে, পিচ কেমন হবে এবং আমাদের ব্যাটিং ও বোলিং লাইনআপ কেমন হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।