নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দিয়াগো ম্যারাডোনা অবসর নেয়ার পর তার ১০ নম্বর জার্সিটা তুলে রেখেছিল নাপোলি। নিউইয়র্ক কসমসের হয়ে একই সম্মান পেয়েছিলেন ব্রাজিলিয়ান গ্রেট পেলে, যেমনটা রবার্তো ব্যাজিওর প্রতি দেখিয়েছে ব্রেশিয়া। ঠিক একইভাবে বাংলাদেশের ফুটবলেও ১৯৮৪ সালের পর কাজী সালাউদ্দিনের ‘১০ নম্বর’ জার্সি দীর্ঘদিন তুলে রেখেছিল আবাহনী। অবসর নেওয়া ডাকসাঁইটে খেলোয়াড়দের প্রতি সম্মান জানিয়ে তাদের জার্সি তুলে রাখার প্রথাটা ফুটবলেই বেশি চোখে পড়ে। তবে ক্রিকেটেও এমন নজির আছে।
ফিল হিউজের মৃত্যুর পর তার ৬৪ নম্বর জার্সিটা আর কেউ পরতে চায়নি। খেলোয়াড়দের অনুরোধে সেই ৬৪ নম্বর জার্সি চিরতরে তুলে রেখেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক এ ওপেনারের জার্সি তুলে রাখার পেছনে রয়েছে তার অকালে চলে যাওয়ার বেদনা। কিন্তু জীবদ্দশাতেই ম্যারাডোনা-পেলের মতো এ সম্মান পাচ্ছেন শচীন টেন্ডুলকার!
খেলোয়াড়ি জীবনে ৩৩ ও ৯৯ নম্বরের জার্সিও পরেছেন ভারতীয় কিংবদন্তি। কিন্তু পরে পরা শুরু করেন ১০ নম্বর জার্সি। ম্যারাডোনার যেমন ফুটবলে, ঠিক তেমনি ক্রিকেটে সবচেয়ে ‘আইকনিক’ ১০ নম্বর জার্সিটা লিটল মাস্টারের। এই ১০ নম্বর জার্সি পরে শততম সেঞ্চুরি আর ওয়ানডেতে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন শচীন। ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে তাই এই ১০ নম্বর জার্সির মাহাত্ম্য অন্য রকম। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) সিদ্ধান্ত নিয়েছে টেন্ডুলকারের এই ১০ নম্বর জার্সি চিরতরে তুলে রাখা হবে। আর কোনো দিন কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচে ভারতীয় দলের কোনো ক্রিকেটারকে দেখা যাবে না এ জার্সিতে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, এমন সিদ্ধান্ত বিসিসিআই নাকি এরই মধ্যে ঘরোয়াভাবে নিয়ে নিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।