এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
বর্তমান বিশ্ব প্রযুক্তির বিশ্ব। তবে ডেটা স্পিডে পিছিয়ে রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো। আর এই দেশগুলোর মধ্যে পিছিয়ে আছে দক্ষিণ এশিয়ার মোড়ল ভারত। এগিয়ে আছে পাকিস্তান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের অবস্থান ভারতের পরে।
ডেটা স্পিডে প্রতিবেশী দেশ থেকে পিছিয়ে আছে ভারত। দেশটি থেকে ডেটা স্পিডে এগিয়ে আছে পাকিস্তান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কা। জি নিউজ জানায়, ওকলার স্পিডটেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্সের তথ্যে বিষয়টি উঠে এসেছে।
এই ইনডেক্স অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে মোবাইল ডেটার গতিতে গোটা বিশ্বে ভারতের অবস্থান ছিল ১৩১ নম্বরে। আর ব্রডব্যান্ডের স্পিডে ভারতের অবস্থান ছিল ৭০ নম্বরে।
মোবাইল ডেটা স্পিডের দৌড়ে আগস্ট মাসের থেকে আরও ২ ধাপ নেমে গিয়েছে ভারত। দেশটিতে এখন মোবাইল ইন্টারনেটে গড় ডাউনলোড স্পিড ১২.০৭ এমবিপিএস, আপলোড স্পিড ৪.৩১ এমবিপিএস। ব্রডব্রান্ডের গড় স্পিড ৪৬.৪৭ এমবিএস।
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মোবাইল ইন্টারনেটের যে স্পিড তার থেকে অনেক পিছিয়ে ভারত। এক্ষেত্রে পাকিস্তান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার থেকেও পিছিয়ে দেশটি। ভারতের মোবাইল ডেটার ডাউনলোড স্পিড যেখানে ১২.০৭ এমবিএস, সেখানে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে গড় স্পিড ৩৫.২৬ এমবিএস।
মোবাইলে ইন্টারনেটের গতির দৌড়ে শীর্ষে আছে আছে দক্ষিণ কোরিয়া (ডাউনলোড স্পিড ১২১ এমবিএস)। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চীন (ডাউনলোড স্পিড ১১৩.৩৫ এমবিএস)।
শ্রীলঙ্কার স্থান ১০২ নম্বরে (১৯.৯৫ এমবিপিএস), পাকিস্তানের অবস্থান ১১৬ নম্বরে (ডাউনলোড স্পিড ১৭.১৩ এমবিএস)। তালিকায় পাকিস্তানের পরেই নেপাল (ডাউনলোড স্পিড ১৭.১২ এমবিএস)।
তবে ডাউনলোড স্পিডে বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে আছে ভারত। ইনডেক্সে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৩ (ডাউনলোড স্পিড ১০.৭৫ এমবিএস)।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।