বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মেজর (অব.) সিনহা মোঃ রাশেদ হত্যা মামলায় রিমান্ড মঞ্জু হওয়া পুলিশের চার সদস্য ও এই ঘটনায় পুলিশের দায়ের হত্যা মামলার তিন সাক্ষীকে রিমান্ডের জন্য নিয়ে গেছে র্যাব।
শুক্রবার (১৪ আগষ্ট) সকাল ১০টায় কক্সবাজার জেলা কারাগার থেকে র্যাবের একটি বহর তাদের নিয়ে যায়। জেল সুপার মোকাম্মেল হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সিনহা হত্যা মামলার এই সাত পুলিশ আসামী হলো, কনস্টেবল সাফানুল করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সহকারী উপপরিদর্শক লিটন মিয়া এবং পুলিশের মামলা তিন সাক্ষী মো. আয়াছ, নুরুল আমিন ও নাজিম উদ্দিন।
র্যাব সূত্রে জানা গেছে, আলোচিত অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা মামলায় প্রথম রিমান্ড শুনানীতে ‘আত্মসমর্পণ’ করা টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকত ও এএসআই নন্দদুলালের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলো আদালত এবং অন্য চার আসামীকে দুইদিন করে জেলগেইটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছিলো।
পর অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গত ১০ আগস্ট তাদের রিমান্ড আবেদন করা হয়। ১২ আগস্ট তাদের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
অন্যদিকে সিনহা হত্যা মামলায় পুলিশের দায়ের করা তিন সাক্ষী মো. আয়াছ, নুরুল আমিন ও নাজিম উদ্দিনকে মেজর সিনহা হত্যা ঘটনায় পবিরারের দায়ের করা মামলা আসামী দেখায় র্যাব।
গত ১১ আগস্ট তাদের গ্রেফতার করে র্যাব। ওই দিনই তাদের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে ১২ আগস্ট শুনানীতে তাদের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড আবেদনের দুইদিন পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিজেদের হেফাজতে নিলো র্যাব।
তবে আগে রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া ওসি প্রদীসহ তিনজনকে এখনো রিমান্ডে নেয়া হয়নি। তারা বর্তমানে কক্সবাজার জেলা কারাগারে রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।