পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীর আগ্রাবাদে সাদা পোশাকে অভিযানের মধ্যে স্কুলছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত ডবলমুরিং থানার এসআই হেলাল খানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে নগর গোয়েন্দা পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালতে নিহত সাদমান ইসলাম মারুফের মা রুবিনা আক্তার বাদি হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। বাদির আইনজীবী রোকসানা আক্তার বলেন, মারুফের মৃত্যুর ঘটনায় ও তার মা এবং বোনকে নির্যাতন করার অভিযোগে এসআই হেলালের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ডিসি ডিবিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, মামলায় সোর্সদেরও আসামি করা হয়েছিল। কিন্তু তাদের পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা না থাকায় আদালত শুধু হেলালের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেন।
গত ১৬ জুলাই রাতে নগরীর আগ্রাবাদ বাদামতলী বড় মসজিদ গলিতে দুই সোর্স নিয়ে থানার অনুমতি ছাড়া অভিযানে যান এসআই হেলাল। তারা মারুফে ইয়াবা ব্যবসায়ী বলে তুলে আনতে চাইলে তার মা ও বোন বাধা দেন। এসময় তাদের ব্যাপক মারধর করা হয়। এক পর্যায়ে মারুফ পালিয়ে গেলে পুলিশ তার মা ও বোনকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।
এরমধ্যে মারুফের লাশ পাওয়া যায়। পরিবারের দাবি পুলিশের মারধরে তার মৃত্যু হয়েছে। তবে পুলিশ দাবি করছে সে আত্মহত্যা করেছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগ এক লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে হেলাল মারুফকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। এ ঘটনার পর নগর পুলিশের তদন্ত কমিটি এসআই হেলালকে দোষী সাব্যস্ত করে। পরে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। হেলালের বিরুদ্ধে এর আগে ইউএসটিসির এক ছাত্রকে তুলে নিয়ে মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার অভিযোগ আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।