পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, কোরবানির পশুর হাটের সংখ্যা কমালে জটিলতা আরো বাড়বে। এক জায়গায় অধিক ক্রেতা বিক্রেতার ভিড় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সমুন্নত রেখে পর্যাপ্ত পশুর হাটের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে রাজধানীসহ শহরাঞ্চলে পর্যাপ্ত সংখ্যক পশুরহাটের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে কোরবানিদাতারা সহজে ও স্বল্প সময়ে কোরবানির জন্য পশু ক্রয় করতে পারে। হাট কমালে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়বে। এজন্য প্রতিটি এলাকাভিত্তিক পশুর হাটের ব্যবস্থা করলে ঝুঁকি থাকবে না।
পীর সাহেব বলেন, সামর্থ্যবান প্রত্যেক নারী পুরুষের কোরবানি করা ওয়াজিব। যারা কোরবানিকে নিরুৎসাহিত করছে তারা ইসলামের বিধান নিয়ে বুঝে হোক না বুঝে হোক তামাশা করছে। তিনি বলেন, আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ যাতে নির্বিঘেœ পশু ক্রয় ও কোরবানি দিতে পারে তার সুব্যবস্থার দাবি জানান তিনি। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে পীর সাহেব বলেন, পশুর চামড়ার দাম নিয়ে যাতে গত বছরের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় তার জন্য সরকারকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান। তিনি বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া এতিম ও গরিবের হক। চামড়ার দাম কমানোর মাধ্যমে এতিম গরিবের অধিকার নষ্ট করা হচ্ছে। কওমী মাদরাসা ও এতিমখানাগুলো জনগণের দানে পরিচালিত। তিনি কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নির্ধারণের জোর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।