নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
জাতীয় ক্রিকেটারদের কন্ডিশনিং ক্যাম্পের জন্য ৩৮ জনের দল প্রস্তুত করা আছে গত মাস থেকেই। কিন্তু অনুশীলন শুরু করার অবস্থা হয়নি। এবার হাই পারফরম্যান্স (এইচপি) স্কোয়াডের ক্যাম্পের জন্য ২৬ জনের দলও গড়লেন নির্বাচকরা। প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন জানালেন, নিজেদের কাজটুকু তারা করে রাখছেন। এখন অপেক্ষা খেলা শুরুর সবুজ সঙ্কেতের।
জুলাইয়ের ২০ তারিখ নাগাদ ক্রিকেটারদের অনুশীলন শুরুর সম্ভাব্য একটি সময় ধরে রেখেছিল বিসিবি। পরিকল্পনা অনুযায়ী কন্ডিশনিং ক্যাম্পের দল জুন মাসেই গড়ে ফেলেছেন নির্বাচকরা। কিন্তু এই মাসেও খেলা শুরু হচ্ছে না নিশ্চিত। দলও তাই আপাতত আছে কাগজ-কলমেই। খেলা শুরুর সম্ভাব্য সময় নিয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি বিসিবি। এর মধ্যেই রোববার এইচপি দল বানিয়েছেন নির্বাচকরা।
প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল জানালেন, আপাতত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে অনুশীলন শুরুর একটা ভাবনা তারা জানতে পেরেছেন, ‘মধ্য আগস্ট নাগাদ ক্যাম্প শুরু হতে পারে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে পরিস্থিতি কেমন থাকে, তার ওপর। সরকারের অনুমতি পেলেই কেবল শুরু করা সম্ভব। তবে আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করে রাখছি। কন্ডিশনিং ক্যাম্পের জন্য দল আগেই করা আছে। কালকে (গতকাল) এইচপি দল নিয়ে কাজ করলাম। অনুমতি পেলে হয়তো এক সপ্তাহের মধ্যেই এই দুটি ক্যাম্প শুরু হবে। এক জায়গায় তো আর ক্যাম্প হবে না, এইচপি হয়তো ঢাকার বাইরে কোথাও হবে। জাতীয় দলের ক্যাম্পের জন্য ৩৮ জনের নাম আছে, এইচপির জন্য আপাতত ২৬। তারপর অনুশীলন শুরু করার অবস্থা বুঝে দুই দলের সমন্বয় করে সংখ্যা এদিক-সেদিক হবে।’
এইচপি ক্যাম্পে এবার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ক্রিকেটার থাকছে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দল থেকে। তবে মিনহাজুল জানালেন, প্রিমিয়ার লিগ বন্ধ হয়ে যাওয়াটা বড় বিপত্তি হয়ে এসেছে দল গড়ায়, ‘গতবারের বেশ কিছু ক্রিকেটার এবারও থাকছে এইচপিতে। যুব বিশ্বকাপজয়ী দলের অনেককে রেখেছি। একটা বড় সমস্যা হয়েছে প্রিমিয়ার লিগ না হওয়ায়। সাধারণত প্রতিবারই আমরা প্রিমিয়ার লিগের পারফরম্যান্স দেখে কিছু ক্রিকেটার নেই। গতবারও বিপ্লব (আমিনুল ইসলাম), নাঈম শেখদের নিয়েছি প্রিমিয়ার লিগ দেখে। এবার সেই সুযোগ নেই। তারপরও আমরা অপশন রেখে দিচ্ছি। কিছু ক্রিকেটারকে পরে যোগ করতে পারি। সবকিছুই আসলে নির্ভর করবে পরিস্থিতির ওপর। কখন অনুশীলন শুরু হয়, ঢাকা লিগ হয় কিনা, সময়ই অনেক কিছু ঠিক করে দেবে।’
একের পর এক সিরিজ ও টুর্নামেন্ট স্থগিত হওয়ার পর এই বছরের সূচিতে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ম্যাচ বাকি আছে কেবল অক্টোবর-নভেম্বরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তবে এটিও পিছিয়ে যাওয়া মনে করা হচ্ছে কেবল সময়ের ব্যাপার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।