মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
১৯৯৩ সালে মুম্বাই বিস্ফোরণে নিহত হন বলিউড অভিনেতা নানা পাটেকরের এক ভাই। অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান নানার স্ত্রী। সিনেমায় পুলিশ চরিত্রে বা অস্ত্র হাতে অনেকবার দেখা গেছে নানা পাটেকরকে। বাস্তবেও এমন নজির আছে তার।
যেমন বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র কাছে রাখার অপরাধে কারাদÐ হয় সঞ্জয় দত্তের। অথচ সেই ১৯৯৩ সালে মুম্বাই বিস্ফোরণে পরও প্রকাশ্যে বন্দুক নিয়ে ঘুরতেন নানা পাটেকর। কিন্তু মুম্বাই পুলিশ তাকে কিছুই বলেনি।
প্রথম থেকেই নানা মুম্বাই পুলিশের ঘনিষ্ঠ। জে জে স্কুল অব আর্টসের এই সাবেক ছাত্রের ছবি আকার হাত বরাবরই ভালো। তিনি অনেকবার ছবি একে অপরাধীদের ধরতে সাহায্য করেছেন।
‘প্রহার’ ছবির জন্য কঠোর সেনা-প্রশিক্ষণ নেন নানা। সেদিক থেকে তিনি টেরিটোরিয়াল আর্মির অংশ। এই টেরিটোরিয়াল আর্মি হলো যেখানে সাধারণ মানুষকেও সেনাপ্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
১৯৯৩ সালে মুম্বাই বিস্ফোরণে ভাই নিহত হওয়ার পর তখন নানা জানান, পুলিশের তদন্তে সাহায্য করবেন। ওই সময় পুলিশের নির্দেশে আন্ডারকভার এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন। মুম্বাই ও সংলগ্ন এলাকায় নজরদারি চালাতেন তিনি।
শহরে কারা সহিংসতার চেষ্টা করছে, তার রিপোর্ট দিতেন পুলিশকে। প্রয়োজনে স্কেচও তৈরি করতেন সন্দেহভাজনদের। ওই সময় পুলিশের অনুমতিতেই বন্দুক সঙ্গে নিয়ে ঘুরতেন। যে আগ্নেয়াস্ত্র সঞ্জয়ের ক্যারিয়ারকে খাদের মুখে পৌঁছে দিয়েছিল, সেই আগ্নেয়াস্ত্রই নানাকে অন্য পরিচয় দিয়েছে।
বাস্তব জীবনে হয়তো সিনেমার মতো পুলিশের উর্দি পরেননি নানা পটেকর। কিন্তু তাদের জন্য কাজ কোনো অংশে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। সূত্র : এবিপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।