পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাসের শেষ নাগাদ তুরস্কের ব্যাংক খাতের নিট মুনাফা হয়েছে ২ হাজার ৭৩০ কোটি তার্কিশ লিরা বা ৪০০ কোটি ডলার। দেশটির ব্যাংকিং খাতের ওয়াচডগ প্রতিষ্ঠান এ তথ্য নিশ্চিত করে। খবর আনাদোলু। ব্যাংকিং রেগুলেশন অ্যান্ড সুপারভিশন এজেন্সি (বিআরএসএ) জানায়, জানুয়ারি থেকে মেÑ এই পাঁচ মাসে এ খাতের মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৫ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন তার্কিশ লিরা বা ৭৭ হাজার ৬৪০ কোটি ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান। দেশটিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে এ বছরই আইন পাসের ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। বুধবার তার দল একে পার্টির প্রাদেশিক নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক ভিডিও কনফারেন্সে এ ঘোষণার কথা জানান এরদোগান। এ খবর দিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা। খবরে বলা হয়, স¤প্রতি ইউটিউবে এরদোগানের একটি ভিডিওতে ব্যাপক পরিমাণ ডিসলাইক পড়তে শুরু করে। এরদোগানের বক্তব্যের সমালোচনা করা হলে দ্রæত তার কমেন্ট অপশনও বন্ধ করে দেয়া হয়। এছাড়া, টুইটারে ব্যবহারকারীদের মন্তব্যে হেনস্থা হতে হয়েছে এরদোগানের মেয়ে ও মেয়ের স্বামীকে। ধারণা করা হচ্ছে, এসবের প্রতিক্রিয়াতেই নিন্দুকদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছেন এরদোগান। এরদোগান জানিয়েছেন, যারা যারা টুইটারে তার মেয়ের পরিবারকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছে তাদের খুঁজে বের করতে তদন্ত চালু হয়েছে। তিনি বলেন, আপনারা কি এখনো বুঝতে পারছেন না কেনো আমরা ইউটিউব, টুইটার বা নেটফ্লিক্সের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিরুদ্ধে! আমরা এ ধরনের আচরণ সম‚লে উৎপাটন করতে চাই। এরপরই নতুন আইনের ঘোষণা দেন তিনি। জানান, তার সরকার যে নতুন আইন প্রণয়ন করবে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে বাধ্য করবে তুরস্কের আইনগতভাবে সক্রিয় থাকতে। অর্থাৎ, এ ধরণের কোনো হেনস্থার জন্য তারা আর্থিক ক্ষতির জন্য দায়ি হবে এবং তুরস্কের আদালতের রায় অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। এর আগেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো বেশ কয়েকবার সাময়িক বন্ধ করে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে তুরস্কে। এবার এরদোগান সরকার চাইছে, টুইটার, ফেসবুক ও ইউটিউবে যেসব পোস্ট বা ভিডিও সরকার চাইবে সেগুলো মুছে ফেলতে বাধ্য থাকবে এসব মাধ্যমগুলো। আনাদোল, আল-জাজিরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।