পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
বলা হচ্ছে মসজিদে একসঙ্গে নামায আদায় করতে পারেন ১ লক্ষ ২০ হাজার মুসল্লি। তাই এই মসজিদকে বিশ্বের তৃতীয় সর্ববৃহত মসজিদের স্বীকৃতি দেয়া হচ্ছে।
আলজেরিয়ার জামা আল জাযাইর মসজিদ বা দ্য গ্রেট মস্ক অব আলজিয়ার্স। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মসজিদ এটি। রমযানে মসজিদটি উদ্বোধনের কথা থাকলেও করোনার কারণে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হয়নি। তবে উদ্বোধনের আগেই সুউচ্চ মিনার থেকে প্রথম বারের মতো আযানের সুমধুর ধ্বনি ভেসে আসছে। রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে নব নির্মিত এই মসজিদটি উদ্বোধন করার প্রত্যাশা থাকলেও তা এতদিন হয়ে ওঠেনি। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে আলজেরিয়া সরকার।
আলজেরিয়ার সমুদ্র উপকূলে মসজিদ উল আজম এর কাজ ২০১২ সালে শুরু হয়। পবিত্র নগরী মক্কার মসজিদ উল হারাম ও মদিনার মসজিদে নববীর পর আলজেরিয়ায় নব নির্মিত এই মসজিদটি সবচেয়ে বড়। পবিত্র হারামাইন-শারিফাইনের পরে এটি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মসজিদ। এটিতে নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪০ কোটি ডলার। এই মসজিদটির মিনারও বিশ্বে সবচেয়ে সুউচ্চ, এর উচ্চতা ৮৭৪ ফুট। মসজিদটি আয়তনে প্রায় ২০ হাজার বর্গমিটার।
মসজিদে একসঙ্গে নামায আদায় করতে পারেন ১ লক্ষ ২০ হাজার মুসল্লি। মসজিদের বাইরে ১০ লক্ষ বই সমৃদ্ধ পাঠাগার থাকবে। ২১ হাজার ৮শ মিটারের এ লাইব্রেরি হলে এক সঙ্গে ২ হাজার লোক বসে বই পড়তে পারবে। মসজিদের পাশেই তিন স্তর বিশিষ্ট ১ লক্ষ ৮০ হাজার বর্গমিটারের আন্ডারগ্র্যাউন্ড গাড়ি পার্কিং-এর ব্যবস্থা রয়েছে। এতে একসঙ্গে ৬ হাজার গাড়ি রাখা যাবে। ১৬ হাজার বর্গমিটারের দুটি কনফারেন্স হল রুমও রয়েছে মসজিদটিতে। একটিতে ১৫০০ এবং অপরটিতে ৩০০ আসন রয়েছে। জামা আল জাযাইর মসজিদের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল এটি সৌরবিদ্যুৎ দ্বারা পরিচালিত হবে। মসজিদটি ডিজাইন করেছেন জার্মানের প্রকৌশলী ‘ইউরগান এঙ্গেল’। সূত্র : পুবের কলম
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।