নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বয়সটা ৩৮ পেরিয়ে ৩৯ ছুঁইছুঁই। ক্যারিয়ারের এমন সময়ে এসে একটা মুহ‚র্তও আর মিস করতে চাইবেন না যে কোনো খেলোয়াড়। কিন্তু এ সময়ে বড় দুঃসংবাদ শুনতে হয়েছে টেনিস কিংবদন্তি রজার ফেদেরারকে। আবারও ছুরিকাঁচির নিচে গিয়েছেন। ডান হাঁটুতে আরেকটি অস্ত্রোপচারের কারণে এই বছর আর র্যাকেট হাতে কোর্টে নামা হচ্ছে না এ সুইস তারকার।
হাঁটুর এ ইনজুরিটা অবশ্য পুরনো। আগেও একবার অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে ফের আঘাত পান হাঁটুতে। যে কারণে দ্রæত আবার অস্ত্রোপচার করান। অবশ্য তাতে খুব বেশি ক্ষতি হচ্ছে না ফেদেরারের। কারণ এরমধ্যেই বাতিল হয়ে গেছে উইম্বলডন। ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরু হওয়ার কথা সেপ্টেম্বরে। আগস্ট-সেপ্টেম্বরে ইউএস ওপেন আয়োজনের কথা ভাবা হচ্ছে। তবে রাফায়েল নাদাল এবং নোভাক জোকোভিচরা এ গ্র্যান্ড সøামে অংশ নেওয়ার ইচ্ছে নেই বলেই জানিয়েছেন।
গত ফেব্রæয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে জোকোভিচের সঙ্গে খেলতে গিয়ে চোটে পড়ার পর অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন। সেই ম্যাচে হারের পর অবসর নিয়ে ফেলতে পারেন, এমন গুঞ্জন উঠেছিল। সেটা অবশ্য নেননি। মার্চে থেকে করোনাভাইরাসের কারণে বন্ধ টেনিস। এ সময়ে আবার অস্ত্রোপচারের কথা টুইট এবার করে জানালেন এ কিংবদন্তি, ‘মাত্রই কয়েক সপ্তাহ আগে আমার পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যেই একটা দুর্ঘটনা ঘটে যায়, যার জন্য খুব দ্রæতই ডান হাঁটুতে অতিরিক্ত আর্থ্রােস্কোপিক ব্যবস্থা নিতে হয়েছে আমাকে।’
এর আগে ২০১৬ সালে হাঁটুর চোটে প্রায় পুরোটা সময় কোর্টের বাইরে ছিলেন ফেদেরার। পরের বছর অবশ্য অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নাদালকে হারিয়ে ফিরেছিলেন দুর্দান্তভাবে। সে বছর জিতেছিলেন উইম্বলডনও। এবারও ২০১৭ সালের মতো ফেরার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি, ‘২০১৭ মৌসুমে যেমনটি করতে পেরেছিলাম, তেমনটা করতে আমাকে সর্বোচ্চ স্তরে খেলতে হবে। প্রয়োজনীয় সময়ের মধ্যে আমাকে শতভাগ প্রস্তুত হতে হবে। আমি আমার ভক্তদের খুব মিস করবো। তবে ২০২১ সালে আবার সবার সঙ্গে দেখা হবে কোর্টে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।