মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সম্প্রতি চীন ও ভারতের মধ্যে সীমান্তে উত্তেজনা চলছে। দুই দেশে সেনা সদস্যদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটেছে। আহত হয়েছিল উভয় দেশের সেনাসদস্যরা। এমন যুদ্ধভাবাপন্ন উত্তেজনার মধ্যেই সীমান্ত অতিক্রম করে চীনা ভূখন্ডে ভারতীয় সেনাবাহিনী ঢোকার অভিযোগ করেছে বেইজিং। তবে বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এমন দাবি নাকচ করে বলা হয়, ভারতীয় সেনারা লাদাখ ও সিকিম সীমান্তের চীনা পাশ দিয়ে গেছে। ভারতের কার্যকলাপ নিজেদের অংশে লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে (এলএসি) করা হয়েছিল। বেইজিংয়ের অভিযোগ, ভারতীয় সেনাবাহিনী চীন-ভারত সীমান্তের বাইজিং ও লুজিন ডুয়ান অংশে চীনা ভূখন্ডে প্রবেশ করে, চীনা সীমান্ত সেনার সাধারণ টহল বাধাগ্রস্ত করে এবং একতরফাভাবে সীমান্তের স্থিতাবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করেছিল। চীনের এমন অভিযোগের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ বিবৃতি দেয়া হয়। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় ভূখন্ডের মধ্যেই গালওয়ান নদী এলাকায় সড়ক নির্মাণের বিষয়ে চীনের অব্যাহত আপত্তির কারণে পূর্ব লাদাখে সেনাবাহিনী টহল দিয়েছে। নতুন সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে শওক ও গালওয়ান নদীর সংযোগস্থলে। যা পানগং তসো হৃদের ২০০ কিলোমিটার উত্তরে। দুই সপ্তাহ আগে পানগং তসোতে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে উত্তেজনার পর ভারত-চীন সীমান্তের উত্তেজনা নতুন করে আলোচানায় আসে। এই ঘটনাটি ঘটেছিল ৯ মে সিকিমের ৫ হাজার মিটার উচ্চতায় নাকুলা সেক্টরে। এ ঘটনায় ভারত ও চীনের মধ্যে স্থানীয় কমান্ডার পর্যায়ে পানগং তসোতে দুই দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কোনো রকম ফলাফল ছাড়া বৈঠকের সমাপ্তি ঘটে। পাল্টা ব্যবস্থার হুশিয়ারি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে দুই দেশের সেনারা। সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, চীন যে নতুন সড়কের নির্মাণের বিষয়ে আপত্তি তুলেছিল, সেটি নদীর দুই পাড়ের দরবুক-শওক-দৌলত বেগ ওল্ডি (ডিএসডিবিও) সড়ক। খবরে বলা হয়েছে, চীনা সেনাবাহিনী ভারতের কাছাকাছি এই অঞ্চলে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করেছে। ৭০-৮০টি তাবু টাঙ্গিয়েছে। পর্যবেক্ষণের জন্য ভারী সরঞ্জামাদি ও যান মোতায়েন করেছে। তবে সম্প্রতি ভারতের পক্ষ থেকে পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে বিরোধঊর্ণ অঞ্চলে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। ভারতের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, পানগং তসো এবং গালওয়ান বিরোধপূর্ণ এলাকা নয়। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।