নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে আগ্রাসী ক্রিকেট দিয়ে নজর কেড়েছিলেন তামিম ইকবাল। ফাস্ট বোলারদের সামনে ছিলেন ভয়ডরহীন, বেরিয়ে এসে শট খেলে গুঁড়িয়ে দিতে চাইতেন। তবে একবার তিনি উল্টো ভয় পেয়েছিলেন কোনো বোলারকে খেলতে, যখন বল হাতে ছুটে আসতে দেখেছিলেন শোয়েব আখতারকে।
তামিমের নিয়মিত ফেইসবুক লাইভে গতপরশু রাতের আড্ডায় অতিথি ছিলেন খালেদ মাহমুদ, নাঈমুর রহমান ও হাবিবুল বাশার। সাবেক তিন অধিনায়কের সঙ্গে বর্তমান ওয়ানডে অধিনায়কের প্রাণবন্ত আলাপচারিতায় ওঠে ২০০৩ সালের মুলতান টেস্টের প্রসঙ্গ। খালেদ মাহমুদের নেতৃত্বে ওই টেস্টে জয়ের খুব কাছে গিয়ে হেরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ওই আলোচনাতেই এসেছে শোয়েবের প্রসঙ্গ।
শোয়েব তখন বিশ্বের দ্রুততম বোলার। মুলতান টেস্টে যদিও তিনি খেলেননি। তবে আগের দুই টেস্টে খেলেন, পেশাওয়ার টেস্টে আগুন ঝরা বোলিংয়ে নিয়েছিলেন ১০ উইকেট। পেশাওয়ার টেস্টের প্রথম ইনিংসে লোয়ার অর্ডারদের নিয়ে কিছুটা লড়াই করেছিলেন মাহমুদ। ২৫ রান করে আউট হয়েছিলেন দলের শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে, শোয়েবের বলেই। ওই ইনিংসে ৫০ রানে শোয়েবের প্রাপ্তি ছিল ৬ উইকেট। শোয়েবকে খেলার অভিজ্ঞতা নিয়ে মাহমুদ বলছিলেন, ‘আমি অনেককেই বিশ্বাস করাতে পারি না, শোয়েবের প্রথম বল আসলে আমি চোখেই দেখিনি।’
তামিম তখন জানালেন, ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম দ্রুতগতির এই বোলারকে খেলার তার অভিজ্ঞতা, ‘আমি সবসময়ই বলি, অনেক ফাস্ট বোলারকে তো খেলেছি, ১৫০ কিলোমিটার গতির বল খেলেছি অনেক, কিন্তু ব্যাটিং করতে গিয়ে একবারই ভয় পেয়েছি, যখন শোয়েব আখতারকে প্রথম খেলেছি। ওই দিন মনে হয়েছে, সে আমাকে মেরে ফেলবে। এতটাই ভীতি জাগানিয়া ছিল তার বোলিং।’
শোয়েবকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুইবার খেলেছেন তামিম। প্রথমবার ২০০৭ সালে, কেনিয়ায় ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে। ৪ বল খেলে আউট হয়েছিলেন ১ রানে, শোয়েবের বলেই ক্যাচ দিয়েছিলেন কাভারে। উইকেটে দুজনের শেষ দেখা ২০১০ এশিয়া কাপে। সেবার তামিম করেছিলেন ২৭ বলে ৩৪। আউট হননি শোয়েবের ৮ বল খেলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।