নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ভারতে অর্থনৈতিক মন্দার ধাক্কা লেগেছে আইপিএলেও। জমকালো এ ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগ শুরুর পর ক্রিকেট বিশ্বে প্রবাদতুল্য ‘৮০০ পাউন্ড গরিলা’ খ্যাতি পাওয়া বিসিসিআই এখন নানা খাতে ব্যয় সংকোচনে ব্যস্ত। দেশে অর্থনৈতিক মন্দার কারণেই কি আইপিএলে ব্যয় সংকোচন করা হচ্ছে? এমন প্রশ্নই রেখেছে ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’।
আইপিএলের ৮টি দল ও স্টেকহোল্ডারদের কাছে একটি বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এবার আর আইপিএলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে না- এ পুরোনো কথাই তারা বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে নতুন করে। এ ছাড়াও প্লে অফে ওঠা চার দলের জন্য আর্থিক বরাদ্দ কমিয়ে আনার কথা বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিসিসিআই। ২৯ মার্চ থেকে শুরু হবে আইপিএলের নতুন মৌসুম।
এ বছর আইপিএলে ওঠা চারটি দলের জন্য আর্থিক বরাদ্দ ৫০ শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই। এর আগে প্লে অফে ওঠা চার দলের মধ্যে ৫০ কোটি রুপি বণ্টন করা হতো। এবার তা কমিয়ে ২৫ কোটি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই। এ ছাড়া ম্যাচ আয়োজনে অ্যাসোসিয়েশনকে ৫০ লাখ রুপি দেওয়া করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি দলকে। আগে ৩০ লাখ রুপি করে দিত দলগুলো। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো এতে খুশি হতে পারেনি।
এবার আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইজমানি পাবে ১০ কোটি রুপি। ফাইনালে হেরে যাওয়া দল পাবে ৬.২৫ কোটি রুপি। ৪.৩৭৫ কোটি রুপি করে পাবে তৃতীয় ও চতুর্থ দল। কিন্তু গত আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন দল পেয়েছে ২০ কোটি রুপি। রানার্সআপ দল পেয়েছে ১২.৫ কোটি রুপি। ৮.৭৫ কোটি রুপি করে পেয়েছে তৃতীয় ও চতুর্থ দল। একই চুক্তিপত্রে আইপিএলে প্রতিটি ম্যাচ আয়োজনের জন্য অ্যাসোসিয়েশনকে বিসিসিআই ৫০ লাখ রুপি করে দেয়। অর্থাৎ, আইপিএলে প্রতি ম্যাচ আয়োজন করে এখন ১ কোটি রুপি করে পাবে প্রতিটি রাজ্য অ্যাসোসিয়েশন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।