পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর বনানীতে একটি বহুতল ভবন থেকে পড়ে হুমায়ূন কবির (৫৫) নামের এক বীমা কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল দুপুরে বনানীর বিটিআই ভবনের ১১ তলা থেকে পড়ে তার মৃত্যু হয়। মৃত হুমায়ূন কবির সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের তথ্যপ্রযুক্তি শাখার কর্মকর্তা ছিলেন।
জানা গেছে, গতকাল দুপুরে বিটিআই টাওয়ারের ওপর থেকে হুমায়ুন কবির নিচে পড়ে যান। পড়ে যাওয়ার আগে ওই ভবনের সামনে বিভিন্ন সেবাপ্রতিষ্ঠানের সাথে তার শরীর লেগে যায়। সড়কে পড়ার সময় তারের টুকরো তার শরীরে জড়িয়ে ছিল। সড়কে পড়ার সাথে সাথে তার মাথা ফেটে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বনানী থানার ওসি নূরে আজম মিয়া জানান, ১৬ তলার বিটিআই টাওয়ারের ১১ তলায় সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের কার্যালয়। ১১ তলার জানালা খুলে কবির নিচে লাফ দেন। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন। পরে সিআইডি ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করে। তিনি আরো জানান, ধারণা করা হচ্ছে হতাশা থেকে হুমায়ুন কবির লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছেন। তবে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে। এছাড়াও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেে এমডি এ কে এম শরিফুল ইসলাম জানান, হুমায়ুন কবিরের বাড়ি বরিশালে। তিনি ঢাকার হাজীপাড়া এলাকায় সপরিবারে বসবাস করতেন। হুমায়ূন কবির বিটিআই বিভাগের প্রধান ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, তার পদবি সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর। শেয়ারবাজারে লোকসানে হুমায়ূন কবির আত্মহত্যা করেছেন কি না জানতে চাইলে এমডি বলেন, বিষয়টি আমার কিছু জানা নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।