নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এভিন লুইসের চাওয়া তখন কেবলই একটা ছক্কা। উড়িয়ে মেরেছিলেনও। বল যাচ্ছিল সীমানার দিকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মুখ থুবড়ে পড়ল সীমানার একটু ভেতরে। অল্পের জন্য হলো না ছক্কা, একটুর জন্য পারলেন না লুইসও। নাহ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ হারেনি। বরং ওই শটেই নিশ্চিত হয়েছে জয়। কিন্তু বাউন্ডারিতে বরং বেড়েছে লুইসের আক্ষেপ। ১ রানের জন্য যে পেলেন না সেঞ্চুরি!
রান তাড়ায় লুইস অপরাজিত থেকে গেলেন ৯৯ রানে। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বার্বাডোজে পরশু আলজারি জোসেফের দারুণ বোলিংয়ে আইরিশরা অলআউট হয় ১৮০ রানে। রান তাড়ায় ৫ উইকেট হারালেও ক্যারিবিয়ানরা জিতে যায় ১০০ বল বাকি রেখে। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ৯৯ বলে ৯৯ রানে অপরাজিত ছিলেন লুইস। রান তাড়ায় ৯৯ রানে অপরাজিত থেকে যাওয়া নবম ব্যাটসম্যান লুইস। সবশেষ ২০১৮ সালে এই আক্ষেপে পুড়েছিলেন লুইসেরই সতীর্থ জেসন হোল্ডার।
আইরিশদের নতুন ওয়ানডে অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বলবার্নি নেতৃত্বের অভিষেকে টস জিতে বেছে নেন ব্যাটিং। তবে কেউই তেমন সুবিধা করতে পারেননি। আটে নেমে ২৯ করে আইরিশদের রান কিছুটা বাড়ান মার্ক অ্যাডায়ার। ৩২ রানে ৪ উইকেট নেন জোসেফ, ৩০ রানে ২টি লেগ স্পিনার হেইডেন ওয়ালশ। উইকেটের পেছনে শেই হোপ নেন ৫টি ক্যাচ। জবাবে লুইসের ব্যাটে ভর করে সহজ জয় পায় ক্যারিবীয়রা। দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচের সেরা যদিও তরুণ ফাস্ট বোলার জোসেফ।
আয়ারল্যান্ড : ৪৬.১ ওভারে ১৮০ (স্টার্লিং ১৫, বলবার্নি ১৬, পোর্টারফিল্ড ১৫, পাকার ৩১, অ্যাডায়ার ২৯, কটরেল ২/৩৯, জোসেফ ৪/৩২, চেইস ১/৩৫, ওয়ালশ ২/৩০)। ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ৩৩.২ ওভারে ১৮৪/৫ (হোপ ১৩, লুইস ৯৯*, পুরান ১৭, চেইস ১৯; ম্যাকব্রাইন ১/৪০, ম্যাককার্থি ১/৪৬, সিমি ২/৪৪, র্যানকিন ১/২৬)। ফল : ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে জয়ী। ম্যাচসেরা : আলজারি জোসেফ। সিরিজ : ৩ ম্যাচে উইন্ডিজ ১-০তে এগিয়ে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।