পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইরাকের রাজধানী বাগদাদে বিমানবন্দরে শুক্রবার হামলা চালিয়ে ইরানের বিপ্লবী গার্ডের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলাইমানি ও ইরাকি কমান্ডার আবু মাহদি আল মুহান্দিসকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র। এ ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এমন পরিস্থি’তিতে ইরান ও ইরাকের প্রধানদের সঙ্গে কথা বলেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যিপ এরদোগান। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদলু ও ডেইলি সাবাহ জানিয়েছে, শনিবার ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি ও ইরাকের প্রেসিডেন্ট বারহাম সালিহের সঙ্গে এরদোগানের ফোনালাপ হয়েছে। ফোনালাপে নেতারা ওই অঞ্চলের সর্বশেষ পরিস্থি’তির পাশাপাশি দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়েও আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে এরদোগানের দফতরের বরাতে ডেইলি সাবাহ জানিয়েছে, দুই প্রেসিডেন্ট এ বিষয়ে একমত হয়েছেন যে, সন্ত্রাসবাদ এবং উগ্র আদর্শের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা এই অঞ্চলকে স্থি’তিশীল করতে সহায়তা করবে। যে কোনো সংকট নিরসনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন বলে তারা একমত হয়েছেন। সূত্রমতে, এরদোগান ইরাকের প্রেসিডেন্ট সালিহকে বলেছেন যে, তুরস্ক ‘ইরাককে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কোন্দলের ক্ষেত্র হিসেবে পরিণত হতে দেয়নি। আনাদলু, ডেইলি সাবাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।