পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান বলেছেন, সিরিয়া থেকে অন্য দেশ যতক্ষণ পর্যন্ত সেনা প্রত্যাহার না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত তুরস্কও সেনা প্রত্যাহার করবে না। তিনি বলেন, তুরস্ক সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদের একজনও তৎপর থাকলে তুরস্ক সেখানে সামরিক অভিযান অব্যাহত রাখবে। শুক্রবার এরদোগান সাংবাদিকদের বলেন, “যতক্ষণ পর্যন্ত একজন সন্ত্রাসীও থাকবে ততক্ষণ পার্যন্ত আমরা সেখান থেকে সরে আসবো না; এটি হচ্ছে একটি দিক। আর দ্বিতীয় দিক হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত অন্য দেশ সেনা প্রতাহার না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরাও সিরিয়া থেকে সরে আসবো না। আমরা সিরিয়ার ঐক্য ও সংহতি চাই; আমরা কখনো চাই না সিরিয়া ভেঙে যাক।” এরদোগান জোর দিয়ে বলেন, সিরিয়ার অখÐতা রক্ষার জন্য যদি কোনো দেশ সেখানে সেনা মোতায়েন করে তাহলে তাদেরকে এ বিষয়ে প্রমাণ দিতে হবে। তিনি বলেন, রাশিয়া, ইরান কিংবা আমেরিকা কারো সাথেই সিরিয়ার সীমান্ত নেই। গত ৯ অক্টোবর সিরিয়ার উত্তর-প‚র্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী এলাকায় তুরস্ক কুর্দি গেরিলাদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করে। আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে আমেরিকা এবং রাশিয়ার সঙ্গে এরদোগান চুক্তি সই করে যার অধীনে তুরস্ক সীমান্ত থেকে সিরিয়ার ৩২ কিলোমিটার ভেতরে কুর্দি গেরিলাদের সরিয়ে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় ওয়াশিংটন ও মস্কো। সে অনুযায়ী কুর্দি গেরিরারা সরে গেছে তবে তুরস্ক বলছে, প্রতিশ্রুতি মতো সব গেরিলা সরে যায় নি। ইয়ানি শাফাক, পার্সটুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।