পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেছেন, সন্ত্রাসীদের রুখতেই উত্তর সিরিয়ায় সেনা অভিযান চালানো হচ্ছে। সেখানে কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদীরা তাদের জন্য আলাদা একটি রাজ্য গঠন করতে যাচ্ছিল। কুর্দি গেরিলাদের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেয়ার জন্যই অভিযানে নেমেছেন তুরস্কের সেনারা। রাজধানী আঙ্কারায় গত বুধবার দলীয় এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে এরদোগান এ কথা বলেন।
উত্তর সিরিয়ায় কুর্দি বিদ্রোহীদের হটিয়ে সেখানে একটি নিরাপদ অঞ্চল গঠনের জন্য সেনা অভিযান চালাচ্ছে তুরস্ক।
তুরস্কের সেনাবাহিনী গত ৯ অক্টোবর থেকে ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ’ ও ‘তুর্কি-সিরিয়া সীমান্ত থেকে কুর্দি গেরিলাদের মূলোৎপাঁনের’ অজুহাতে সিরিয়া সীমান্তে হামলা চালায়।
১৭ অক্টোবর থেকে পাঁচ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় তুরস্কের এরদোগান সরকার। যুদ্ধবিরতির ওই সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই তুর্কি ও রুশ প্রেসিডেন্টের মধ্যে এক সমঝোতা হয়, যাতে বলা হয় কুর্দি গেরিলারা তুর্কি-সিরিয়া সীমান্ত থেকে সরে যাবে এবং বিনিময়ে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান বন্ধ করবে আঙ্কারা।
সিরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সীমান্ত থেকে কুর্দি গেরিলারা সরে এলে তাদের স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সব রকমের সহযোগিতা করবে দামেস্কো।
কুর্দি জনগোষ্ঠীর সামনে এ কথা প্রমাণ করা হবে যে, তারা সিরিয়ার জনগণের অংশ এবং এই জনগণের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে মিলেমিশে বসবাস করার অধিকার তাদের রয়েছে। সিরিয়ায় বিদেশি মদদে সন্ত্রাসবাদ চাপিয়ে দেয়ার পর কুর্দি গেরিলারা প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রচেষ্টায় যোগ দিয়েছিল। সূত্র : ডেইলি হুরিয়াত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।