পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্যাসিনোকাণ্ডে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির পদ হারানো অ্যাডভোকেট মোল্লা আবু কাওছার গ্রেফতার হওয়া যুবলীগ নেতা ও ঠিকাদার জিকে শামীমের ঘনিষ্ঠ ছিলেন।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, একচেটিয়া গণপূর্ত বিভাগের কাজের দরপত্র নিয়ন্ত্রণে জিকে শামীমকে সহযোগিতা করার অভিযোগ আছে মোল্লা কাওছারের বিরুদ্ধে।
জানা গেছে, অস্ত্র ও মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় রিমান্ড শুনানির জন্য ২ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় আদালতে নেয়া হলে মোল্লা কাওছারের খোঁজ করেন জিকে শামীম।
তার আইনজীবীদের কাছে তিনি জিজ্ঞেস করেন, ‘মোল্লা কাওসার কোথায়? সে আসেন নাই?’ ওই সময় একজন উত্তর দেন, ‘উনি তো নিজেই দৌড়ের ওপরে আছেন। উনি কী করে আসবেন!’
তবে এ বিষয়ে মোল্লা কাওসারের বলেছিলেন, জিকে শামীম কেন তাকে খোঁজ করেছেন, এ বিষয়ে তিনি কিছুই বুঝতে পারছেন না। তবে রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অনেকের সঙ্গেই পরিচয় থাকতে পারে।
ক্যাসিনো কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগ যে কয়জনের নামে রয়েছে, তার একজন ঢাকা ওয়ান্ডারার্সের সভাপতি মোল্লা কাওছার। ইতিমধ্যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে।
বুধবার ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতিকেও নেত্রী তার পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন। এটা অলরেডি আমি তাকে জানিয়ে দিয়েছি।’
প্রসঙ্গত ক্যাসিনো কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগ যে কয়জনের নামে রয়েছে, তার একজন ঢাকা ওয়ান্ডারার্সের সভাপতি মোল্লা কাওছার। ইতিমধ্যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে।
এর আগে এদিকে ক্যাসিনোকাণ্ডসহ বিভিন্ন অভিযোগে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীকেও।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর মতিঝিলের আরামবাগে ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের ক্যাসিনোতে অভিযান চালায় র্যাব। অভিযানে প্রচুর মাদকদ্রব্য, ২০ হাজার ৫০০ টাকার জাল নোট, ১০ লাখ ২৭ হাজার টাকা ও ক্যাসিনোর সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
অভিযানে ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের মালিকানা হিসেবে মোল্লা মো. আবু কাওছারের নাম ওঠে আসে। অভিযোগ ওঠেছে, ক্লাবটির মালিকানার পাশাপাশি সভাপতিও তিনি। তবে সভাপতি হলেও মালিকানার অভিযোগটি অস্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।