পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : মিয়ানমারের নি¤œকক্ষে গতকাল অং সান সু কি’র ঘনিষ্ঠ সহযোগী থিন কিউ প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে সমর্থন পেয়েছেন। ফলে গত কয়েক প্রজন্মের মধ্যে প্রথমবারের মতো বেসামরিক নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা দূর হলো। খবরে বলা হয়েছে, গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী সু কি’র প্রক্সি প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিশিষ্ট লেখক থিন কিউকে তার সবচেয়ে বেশি পছন্দ। সু কি’র দাতব্য ফাউন্ডেশন পরিচালনায় সাহায্য করেন থিন কিউ। তবে দেশের নেতা হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে নিয়োগ দেয়ার আগে তাকে যৌথ কক্ষের ভোটে পাস করতে হবে। গত কয়েক দশক ধরে দেশ পরিচালনা করছে সামরিক বাহিনী।
নি¤œ কক্ষের স্পিকার উইন মিন্ট বলেন, দ খিন কিউ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী কমিটির সদস্য থিন কিউ বেশিরভাগ ভোট পেয়েছেন। থিন কিউয়ের পক্ষে দলের সদস্যদের ভোট টানতে নি¤œকক্ষের নির্বাচনে সু কি প্রথমে ভোট দেন। নি¤œকক্ষের ৩১৭টি ভোটের মধ্যে তিনি ২৭৪ ভোট পান। নি¤œকক্ষে সু কি’র ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি দলের ২৫৫ সদস্য রয়েছেন। মিয়ানমারে অনেকের কাছে সু কি খুবই জনপ্রিয় এবং দেশের দীর্ঘ গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে এখনও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বী। তবে জান্তা সরকার প্রণীত সংবিধানের কারণে প্রেসিডেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে সু কি’র বাধা রয়েছে। কিন্তু তার অবস্থান পরবর্তী প্রেসিডেন্টের ওপরে থাকবে।
থিন কিউকে প্রেসিডেন্ট হতে হলে আরো দুই প্রার্থীর সঙ্গে লড়তে হবে। তাদের মধ্যে একজন হলেন উচ্চকক্ষে এনএলডি দলের মনোনীত জাতিগত চিন এমপি হেনরি ভ্যান দেউ ও অপরজন সেনাবাহিনীর মনোনীত হবেন। তবে সেনাবাহিনী থেকে এখনও কারো নাম ঘোষণা করা হয়নি। তবে সু কি’র সমর্থন ও এনএলডি’র সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক থাকার কারণে থিন কিউ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারেন। আর অপর দুই জন ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। সূত্র : এএফপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।